শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪
মানবতা ও মানবাধিকার এখন গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে
রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশ: শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৩, ৬:৫৮ PM
যে কোনো দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন গতিশীলতায় মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি অপরিহার্য। বর্তমানে এটি বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ-স্পর্শকাতর ও বহুল চর্চিত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আজকের যুগে দেশে দেশে মানবাধিকার সম্পর্কিত নানা বিষয়ে লুম্পেন বুর্জোয়া উন্নত বিশ্বের দেশসমূহের পক্ষ থেকে প্রায়শ মানবাধিকার নিয়ে বক্তব্য প্রদান সর্বদা দৃশ্যমান। হিংস্র, অর্থলিপ্সু পশুতুল্য লবিস্ট অপসংস্কৃতির মোড়কে ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান-দলের হীন স্বার্থে মিথ্যা-বানোয়াট-ভিত্তিহীন অভিযোগে মানবাধিকারকে সংজ্ঞায়িত করার অপচেষ্টা অব্যাহত থাকে। শুধুমাত্র অবৈধ-অনৈতিক চাপ প্রয়োগে ব্যতিব্যস্ত এসব কর্তৃত্ববাদী দেশসমূহের প্রধান কাজই হচ্ছে যে কোনো জাতি রাষ্ট্রের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা স্বয়ংসম্পূর্ণ-স্বনির্ভর-আত্মনির্ভরশীল সমাজ রূপান্তরে উন্নয়নশীল-অনুন্নত দেশগুলোর নিরন্তর উন্নয়ন ইচ্ছাশক্তিকে দাবিয়ে রেখে তাদের মতামত চাপানোর জন্য অতিউৎসাহ অবিরাম প্রতিভাত। নিজ দেশে প্রতিনিয়ত মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতি বিন্দুমাত্র মনোযোগী না হয়ে শুধু অপর দেশের প্রতি অঙ্গুলি প্রদর্শন এবং অস্বাভাবিক পটপরিবর্তনের মাধ্যমে পছন্দনীয় সরকার গঠনের কুৎসিত পন্থা অবলম্বন কোনোভাবেই সভ্য সমাজের সমর্থনপুষ্ট নয়। বর্তমানে ইসরাইল অধিকৃত ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে মানবাধিকার পরিস্থিতি আজ চরমভাবে বিপর্যস্ত। বিগত বিংশ শতাব্দী এবং বর্তমান একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে জটিল মানবীয় বিষয় হলো মানবাধিকার। বর্তমানে তা এক বিরাট চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। মানবাধিকার এখন আধুনিক সভ্য মানুষের মূলমন্ত্র ও আদর্শ এবং তার পরিচিতি ও মর্যাদার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন নীতিনির্ধারণ করার ক্ষেত্রে মানবাধিকার থেকে উদ্ভূত বিভিন্ন ধরনের পরিভাষা, যেমন মৌলিক স্বাধীনতা, আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার এবং মানবীয় আচার-আচরণ, এমনকি নারী অধিকার ইত্যাদির ব্যাপক প্রভাব ও কার্যকারিতা রয়েছে।

কিন্তু এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, আসলে কি বর্তমান বিশ্বে প্রকৃত মানবাধিকার সংরক্ষিত ও বাস্তবায়িত হয়েছে বা হচ্ছে? আজ বিশ্বে মানবাধিকার বলে যা কিছু করা হচ্ছে বা বলা হচ্ছে, আসলে তা প্রকৃত ও পূর্ণাঙ্গ মানবাধিকার নয়; বরং তা হচ্ছে খণ্ডিত। প্রকৃত মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ও সংরক্ষণ কেবল তখনই সম্ভব হবে, যখন তা ‘মানুষ’ সংক্রান্ত প্রকৃত বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি ও দর্শন থেকে উৎসারিত হবে। এ নিয়ে বিতর্ক নেই যে, আমাদের দেশে প্রতিবন্ধীদের প্রাপ্য অধিকার, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনগণের প্রাপ্য স্বীকৃতি ও মর্যাদা এখনো বহুলাংশে অর্জিত হয়নি। বরং সম্প্রতি ধর্মীয় সংখ্যালঘু, আদিবাসীদের বঞ্চনা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বেড়ে গেছে। তাদের নিরাপত্তাহীনতার প্রসঙ্গ আমাদের জাতীয় আলোচনার পরিধি অতিক্রম করে একাধিক দেশের আলোচ্যসূচিতে পরিণত হয়েছে। রাজনীতিতে ধর্মকে টেনে আনা এর জন্য কতটা দায়ী, রাজনীতি ও সমাজ-গবেষকরা তা যথাসময়ে যথারীতি অনুসন্ধান করবেন। এদিকে, সমাজে দলিত মানুষের অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন হলেও এখনো তা কাক্সিক্ষত মাত্রার ধারেকাছে নয়। সাধারণভাবে মানুষের জীবন যাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে-এ কথা সত্য। আয়ে বৈষম্য বৃদ্ধির মধ্যেই দারিদ্র্য হ্রাসের ধারাও অব্যাহত আছে। তারপরও ছিন্নমূল মানুষ, বস্তিবাসীর দৈনন্দিন জীবনে তার ছোঁয়া কমই লেগেছে। প্রায় পাঁচ কোটি তরুণ কর্মসংস্থানহীন। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত ও অবহেলিত প্রসঙ্গটি সম্ভবত মানবাধিকার। ১৯৪৮ সাল থেকে জাতিসংঘের নির্দেশনামতো প্রতি বছর ১০ ডিসেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে সারা বিশ্বে পালিত হয় মানবাধিকার দিবস। একদিকে যখন মানবাধিকার উন্নয়নে ব্যস্ত পুরো পৃথিবী, অন্যদিকে ঠিক তেমনি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বহু ঘটনাও ঘটে চলেছে চারপাশে। বৈশ্বিক সব রকম অস্থিরতার জন্য মানুষই দায়ী। আবার এও সত্য যে, এর সবচেয়ে বড় শিকার মানুষ নিজেই!

মানবাধিকার শব্দটিকে ভাঙলে দুটি শব্দ পাওয়া যাবে- ‘মানব’ এবং ‘অধিকার’। অর্থাৎ, মানুষের অধিকার। সাধারণত মানবাধিকার বলতে মানুষের সেসব অধিকারকে বোঝায়, যা নিয়ে সে জন্মগ্রহণ করে, যা তাকে বিশিষ্টতা দান করে। এসব বিষয় হরণ করলে সে আর মানুষ থাকে না। অর্থাৎ, মানুষের মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার জন্য যে অধিকারগুলো দরকার, তা-ই মানবাধিকার। এই অধিকারগুলো সহজ, স্বাভাবিক ও সহজাত। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য এবং সামাজিক জীব হিসেবে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য মানবাধিকার অপরিহার্য। মানবাধিকার প্রত্যেক ব্যক্তির মর্যাদাকে সম্মান প্রদর্শনের মধ্যেই নিহিত। দেশের বেশিরভাগ মা ও শিশু পুষ্টিবঞ্চিত। পরিবারে কন্যাশিশু এখনো বৈষম্যের শিকার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আনন্দের মাধ্যমে অনুকূল পরিবেশে শিক্ষা লাভের অধিকার থেকে শিশু এখনো বঞ্চিত। প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর জন্য দুপুরের খাবার প্রদান কর্মসূচি প্রতীকীভাবে চালু হলেও তার ব্যাপ্তি খুবই সীমিত। প্রাথমিক এবং পরবর্তী স্তরগুলোতে পাঠদানকারী শিক্ষকের বেতন-ভাতা একই যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার অধিকারী সমাজের অন্য পেশার মানুষের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এখনো বেসরকারি স্কুল-কলেজে অনেকে বছরের পর বছর বিনা বেতনে পাঠদান করছেন ভবিষ্যতের আশায়। মানবাধিকার সংক্রান্ত পাশ্চাত্যের প্রাধান্যপ্রাপ্ত বিশ্বঘোষণা এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার সনদ একদিকে যেমন যৌক্তিক ও দৃঢ় দার্শনিক ভিত্তিবর্জিত, তেমনি অন্যদিকে তা সংকীর্ণ বস্তুবাদী ধ্যান-ধারণার ওপর প্রতিষ্ঠিত। তাই তাত্ত্বিকভাবে তা অপূর্ণ। এরপর তা ব্যবহারিকভাবে তেমন কার্যকর ভূমিকা রাখতেও পারছে না। কারণ, এই ঘোষণার রূপকার পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রসমূহই বিশ্বের দুর্বল জাতিগুলোকে টুকরো টুকরো করে তাদের সহায় সম্পদ লুণ্ঠন করেছে এবং অবিরত করে যাচ্ছে। এর চেয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জঘন্যতম চিত্র আর কী হতে পারে?

পাশ্চাত্য আজ মানবাধিকারের রোল তুলে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে ফিলিস্তিন, আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, ইয়েমেনে ইসরায়েল ও পাশ্চাত্যের, বিশেষ করে আমেরিকার মানবাধিকার লঙ্ঘন আজ কার অজানা? পাশ্চাত্যের এই দ্বিমুখী নীতি বিশ্ববিবেকের কাছে মোটেও বিস্ময়কর ঠেকছে না। এই দ্বিমুখী নীতির ফলেই পাশ্চাত্য ইসরায়েলকে গণতান্ত্রিক দেশ বলে বিবেচনা করে, অথচ যেসব দেশ পাশ্চাত্যের আধিপত্য ও বশ্যতা স্বীকার করে না, তাদের মানবাধিকারবিরোধী বলে চিহ্নিত করছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গুটিকতক পরাশক্তির ভেটো প্রদানের অধিকার আসলে মানবাধিকারের নির্লজ্জ লঙ্ঘন। এমন পরিস্থিতিতে সংকটের গভীরে প্রবেশ করা অতি আবশ্যক মনে করি। না হলে সমস্যার উৎস সন্ধান, ব্যাপকতা নিরূপণ ও প্রতিকারের পন্থা নির্দেশ সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে আমি সবার সচেতনতা বৃদ্ধি এবং দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনের ওপর জোর দেওয়া প্রয়োজন মনে করি। বলাই বাহুল্য, শিক্ষা তথা মানবাধিকার শিক্ষা এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক, যে শিক্ষা শিশুকাল থেকে প্রতিটি মানুষকে তার অধিকার সম্বন্ধে শিক্ষা দেবে, সচেতন করবে। ইউরোপ, এশিয়া এবং উত্তর আমেরিকায় স্কুল শিক্ষাব্যবস্থায় মানবাধিকার শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই এর উত্তম চর্চার দৃষ্টান্তগুলো উপস্থাপন করা হয়ে আসছে। ইউরোপ-আমেরিকার উন্নত দেশগুলোতে তা বেশ আগে থেকেই চলে আসছে। অধিকার-সচেতনতাভিত্তিক সক্রিয় নাগরিকতা, অধিকার সংক্রান্ত তথ্যনির্ভরতা হাতে-কলমে শিক্ষা, নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন সংগঠনের নানামুখী উদ্যোগ, জরিপ ও কর্মসূচি এবং বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যসূচিতে মানবাধিকারের অন্তর্ভুক্তি এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। উন্নত বিশ্ব বলে পরিচিত বিভিন্ন দেশে বাস্তবে মানবাধিকার পরিস্থিতি, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ধারণা ও মতামত প্রাসঙ্গিকভাবে বিবেচনায় এসেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কথাই ধরা যাক।

১৯৯৭ সালে ‘হিউম্যান রাইট্স ইউএসএ’ নামের একটি সংগঠন পরিচালিত জরিপে দেখা যায়, মাত্র আট শতাংশ বয়স্ক মানুষ এবং চার শতাংশ তরুণ সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা সম্বন্ধে অবহিত। ওই জরিপে আরো দেখা যায়, ৮৩ শতাংশ মার্কিন নাগরিক মনে করে, মানবাধিকার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আমেরিকার অনেক কিছু করার আছে। ওই জরিপের তথ্যমতে, ৮৩ শতাংশ মনে করে, দরিদ্র মানুষেরা বৈষম্যের শিকার। ৬১ শতাংশ প্রতিবন্ধী, ৫৪ শতাংশ প্রবীণ এবং ৪১ শতাংশ আফ্রিকান-আমেরিকান অনুরূপ মত পোষণ করে। মানবাধিকার ব্যক্তির স্বাধীনতা, সমতা এবং মর্যাদা নিশ্চিত করে। সেই অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সমন্বয়ে ঘোষিত হয় সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা। ১৯৫০ সালের ৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ১০ ডিসেম্বরকে মানবাধিকার দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত সব রাষ্ট্রসভা, আলোচনা অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটি পালন করে থাকে। মানবাধিকার সনদে এসব ঘোষণা থাকলেও কেবল ঘোষণা হিসেবেই থেকে গেছে অনেক ক্ষেত্রে। মানবাধিকার দিবস যেন পরিণত হয়েছে নিছক আনুষ্ঠানিকতায়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানবাধিকার পদে পদে লঙ্ঘিত হচ্ছে। ১৯৪৮ সাল থেকে ফিলিস্তিনিরা নিজ দেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে বিভিন্ন আরব রাষ্ট্রে উদ্বাস্তু হয়ে বসবাস করছে। আর যারা মাটি কামড়ে পড়ে আছে, তারা ইসরায়েলি বর্বরতার শিকার হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে। এখনো ইসরায়েল-ফিলিস্তিন পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। মিয়ানমারে বছরের পর বছর রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চলছে। রোহিঙ্গারা আজ তাদের আদি নিবাসে বহিরাগত। ইদানীংকালে এসে তা আরো ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে।

মানবাধিকার সনদের ১৫ অনুচ্ছেদে বর্ণিত জাতীয়তা সংক্রান্ত ঘোষণা থাকলেও দেশটি রোহিঙ্গা মুসলমানদের নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। বিশ্ব জনমতকে উপেক্ষা করে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব পুনর্বহাল করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তারা। রোহিঙ্গা মুসলিমরা দেশটিতে বৈষম্য এবং সংখ্যাগুরু বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী উগ্রবাদীদের সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। তাদের দুর্দশার চিত্র সাধারণত বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হয় না, যদিও মানবাধিকারকর্মীরা বলেছেন, তাদের ওপর যে নির্যাতন চলছে, তা জাতিগত নির্মূলের শামিল। অত্যাচারে অতিষ্ঠ হাজার হাজার রোহিঙ্গা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্রপথে থাইল্যান্ড এবং অন্যান্য দেশে পালিয়ে যাচ্ছে। পাঁচ কোটি ১০ লাখ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী মানুষের দেশে মাত্র ১০ লাখ রোহিঙ্গা দেশটিতে কয়েক প্রজন্ম ধরে বসবাস করে এলেও মিয়ানমারের অধিকাংশ মানুষই মনে করে, রোহিঙ্গারা প্রতিবেশী বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। এ ধরনের বৈষম্য-নির্যাতন দূর করে একটি শোষণহীন শান্তিপূর্ণ বিশ্ব গঠনের জন্য মানবাধিকার সুরক্ষার কোনো বিকল্প নেই।

রায়হান আহমেদ তপাদার : প্রবাসী, গবেষক ও কলাম লেখক। 

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
মার্কিন শ্রমনীতি পোশাক রপ্তানিতে নেতিবাচক অবস্থা তৈরি করতে পারে: পররাষ্ট্র সচিব
স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান ভূঁইয়ার কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা-হয়রানি
একদিনে দশটি পথসভা, উঠান বৈঠক ও একটি জনসভা করেন সাজ্জাদুল হাসান এমপি
নতুন বছরে সুদহার বাড়ছে
শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখেই আজকের উন্নত বাংলাদেশ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
রাজপথের আন্দোলনে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে: মুরাদ
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকায় ইসলামী ব্যাংক
ইতিহাসের মহানায়ক: একটি অনন্য প্রকাশনা
নতুন বই বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
এক দিনে সারাদেশে ২১ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft