শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪
অগ্রযাত্রার নবদিগন্তে ফ্রান্স-বাংলাদেশ
রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশ: বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৭:৩৩ PM
বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের পঞ্চাশ বছরও পূর্তি হয়েছে চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে। ঢাকায় ফরাসি দূতাবাস জানিয়েছে ১৯৯০ সালের পর এই প্রথম কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্ট দ্বিপাক্ষিক সফরে ঢাকায় এসেছেন। সে সময়ের ২১০ মিলিয়ন ইউরোর বাণিজ্য এখন চার দশমিক নয় বিলিয়ন ইউরোতে পৌঁছেছে। বিভিন্ন ফরাসি কোম্পানি এখন বাংলাদেশে প্রকৌশল, জ্বালানি, এরোস্পেস ও পানি খাতে কাজ করছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর আমন্ত্রণে ২০২১ সালের নভেম্বরে ফ্রান্স সফর করেন। এখন শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ম্যাক্রোঁ ফিরতি সফরে ঢাকা সফর করলেন। ফ্রান্স ইউরোপের প্রভাবশালী একটি দেশ এবং ভূ-কৌশলগত ও ভূ-অর্থনৈতিক বিবেচনায় ফরাসি প্রেসিডেন্টের এ সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ফ্রান্সের গুরুত্ব দেওয়ার প্রমাণই হলো দেশটির প্রেসিডেন্টের সফর। আশা করা হচ্ছে ২০৪০ সালের মধ্যে বিশ্বের বড় ২২টি অর্থনীতির একটি হবে বাংলাদেশ। সঙ্গত কারণেই ফ্রান্স প্রযুক্তি ও ব্যবসার নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এ কারণে শীর্ষ পর্যায়ের এ সফর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ঢাকায় কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্টের এই সফর কয়েকটি কারণে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রান্স বাংলাদেশে সমরাস্ত্র বিক্রি বাড়ানোর চেষ্টা করছে অনেক দিন ধরে। দেশটি মিলিটারি হার্ডওয়্যার শিল্পেও বেশ প্রভাবশালী। যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ের আধিপত্য কমাতে বাংলাদেশে বিমান বহরের জন্য এয়ারবাস কোম্পানির উড়োজাহাজ কেনার কথা বিবেচনা করছে বাংলাদেশ সরকার। অন্যদিকে ভারত মহাসাগরকে ঘিরে ফ্রান্সের আলাদা কৌশলগত স্বার্থ রয়েছে এবং এ অঞ্চলে দেশটির সামরিক উপস্থিতিও আছে।

ফ্রান্স এখন চাইছে এ অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আরো নিবিড় করতে। ওদিকে ম্যাক্রোঁর ঢাকা সফরে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণের বিষয়ে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। এটি হবে একটি আর্থ অবজারভেটরি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র যার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্থলভাগ ও জলভাগ পর্যবেক্ষণ সম্ভব হবে। বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ হয়েছিল ২০১৮ সালের ১৯ মে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে। এটিও নির্মাণ করেছিল ফরাসি একটি প্রযুক্তি কোম্পানি। এ ছাড়া এয়ারবাস কোম্পানি থেকে উড়োজাহাজ কেনার বিষয়ে উভয় দেশের কর্মকর্তারা আলোচনা করছেন। যুক্তরাষ্ট্র ২০২১ সালে র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকে দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনদের রাজনৈতিক সম্পর্কের টানাপড়েনের মধ্যেই চলতি বছরের শুরুতে ফ্রান্সের এয়ারবাস কোম্পানি থেকে দশটি উড়োজাহাজ কেনার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। তবে যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং থেকেও নতুন উড়োজাহাজ কেনা অব্যাহত রাখার বিষয়েও চাপ আছে। এমন পরিস্থিতিতে ফরাসি প্রেসিডেন্টের এ সফরে বিষয়টি আলোচনায় আসছে। ২০২১ সালে শেখ হাসিনার ফ্রান্স সফরের সময়ে একটি প্রতিরক্ষা সহযোগিতার সমঝোতা পত্রে স্বাক্ষর করেছিল বাংলাদেশ ও ফ্রান্স। দেশটি অনেকদিন ধরেই বাংলাদেশে সমরাস্ত্র বিক্রি করতে আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে। বাংলাদেশও ফোর্সেস গোল ২০৩০-এর মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনী আধুনিকায়নের কাজ শুরু করেছে। এসব নিয়ে আলোচনার জন্য ২০২১ সালে শেখ হাসিনার ফ্রান্স সফরের আগে ২০২০ সালের মার্চে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রীও ঢাকায় এসেছিলেন; যার মূল লক্ষ্য ছিলো বাংলাদেশের কাছে রাফাল জঙ্গি বিমান বিক্রির প্রস্তাব তুলে ধরা। সমরাস্ত্র হোক আর এয়ারবাস হোক-তাদের মূল ফোকাসই থাকবে ব্যবসা।

আর মনে রাখতে হবে ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে ফ্রান্সের স্বতন্ত্র সামরিক উপস্থিতি আছে। অর্থাৎ এ অঞ্চলটি তাদের কাছেও গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণেই ফ্রান্স চাইবে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো উন্নত করতে। ঢাকার কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, জি-২০ সামিট থেকে ঢাকায় ফরাসি প্রেসিডেন্ট যে এসেছেন তার রাজনৈতিক গুরুত্বও আছে। বিশেষ করে নির্বাচনকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্র যখন নানা ইস্যুতে ক্রমাগত চাপ তৈরি করছে। উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের বিষয়েও আগ্রহ রয়েছে ফ্রান্সের। অন্যদিকে পশ্চিমা সরকার প্রধানদের মধ্যে একমাত্র ফরাসি প্রেসিডেন্টই চীন সফর করেছেন। চীন আবার বাংলাদেশের নানা প্রকল্পে ব্যাপকভাবে জড়িত। এমন পরিস্থিতিতে ফরাসি প্রেসিডেন্টের ঢাকার সফর নির্বাচনের আগে বাংলাদেশর বর্তমান সরকারের আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যুক্তরাষ্ট্রের কারণে তৈরি হওয়া অস্বস্তি কাটাতেও সহায়তা করবে বলে আশা করছে সরকারি সূত্রগুলো। ভূ-কৌশলগত ও ভূ-অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তার গুরুত্ব তৈরি করতে পেরেছে বলেই ফরাসি প্রেসিডেন্ট সফরে এসেছেন। স্যাটেলাইট ও এয়ারবাস নিয়ে উভয় দেশ কাজ করছে। এখন এসব নিয়ে চুক্তি করা বা চুক্তির সম্ভাবনা তৈরি হওয়া মানে হলো ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির অংশীদারিত্বের জন্য বাংলাদেশকে সক্ষম বলে বিবেচনা করছে ফ্রান্স, যার রাজনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। প্রেসিডেন্টের সফরের আগে উভয় দেশের কর্মকর্তারা কয়েক ধাপে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন, যা দু দেশের সম্পর্কেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে আফ্রিকার দেশে দেশে ফ্রান্সের উপনিবেশবাদী আধিপত্যের দরকারি এক পতন পর্বের শুরু হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক মহল ধারণা করছে।

এই পরিস্থিতিতে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক সংকটের ঝুঁকিতে রয়েছে ফ্রান্স। ফলে এই ধারণা অমূলক নয় যে জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য নিয়ে এ অঞ্চলে এসে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে নির্বাচনের আগে কিছু কৌশলগত বাণিজ্য ও সামরিক ক্রয় চুক্তি করে নেওয়া ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সফরের উদ্দেশ্য হতে পারে অনেকেই মনে করছেন। তবে অভিযোগও আছে, ফ্রান্সের অর্থনীতি খারাপের দিকে গেলে, দেশটি অস্ত্র বিক্রির সুযোগ খুঁজতে থাকে। ইউরোপ ও আফ্রিকায় শক্তিশালী অবস্থান থাকলেও দক্ষিণ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সামরিক ও রাজনৈতিক সংকটের কোনো ‘ডিপ্লোম্যাটিক সেটেলমেন্ট’ বা কূটনৈতিক বন্দোবস্ত করার সামর্থ্য ফ্রান্সের নেই বললেই চলে। নিজ দেশে দাঙ্গাসহ সামাজিক অর্থনৈতিক অস্থিরতায় পড়েছেন ম্যাক্রোঁ। দেশটিকে ইদানীং কিছু বিষয়ে চীন-রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মাঝামাঝি একটা অবস্থান নেওয়ার চেষ্টা করতে দেখা যায়। ফ্রান্স বিশ্ব রাজনীতি ও অর্থনীতিতে প্রধানতম খেলোয়াড়দের একটি, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য যারা ইউরোপীয় ইউনিয়নে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। আন্তর্জাতিক কূটনীতি ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় ফ্রান্স উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। ফ্রান্সের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, ভাষা, রন্ধন প্রণালি ও শিল্প বিশ্বে ‘সফট পাওয়ার’ তৈরি পরিবর্তনে অবদান রাখে। ফ্রান্সের কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক প্রভাব বৈশ্বিক বিষয়াবলির গতিপথকে প্রভাবিত করে। মহাকাশ প্রযুক্তি, স্বয়ংচালিত মেশিনারি, কৃষি, বিলাসদ্রব্যসহ বিভিন্ন নামকরা শিল্প নিয়ে ফ্রান্স বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অর্থনীতি। এটি বিশ্বের শীর্ষ দুটি জোট জি-৭ এবং জি-২০-এর সদস্য, যেখানে দেশটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক নীতি তৈরি ও পরিবর্তনে অবদান রাখে। জ্বালানি জায়ান্ট টোটাল এনার্জিস, উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস এবং বিলাসবহুল ফ্যাশন হাউস লুই ভুত্তো (এলভিএমএইচ) এবং কেরিংসহ অনেক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের সূতিকাগার এটিও ভুলে গেলে চলবে না।

ফ্রান্স ও বাংলাদেশের সম্পর্কের সূত্র তৈরি পোশাক রপ্তানি, প্রতিরক্ষা ক্রয়, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশ, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক লেনদেন ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিদ্যমান। বাংলাদেশের সঙ্গে ফ্রান্সের সম্পর্ক যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতের মতো ব্যাপক বিস্তৃত না হলেও খুব পিছিয়ে নেই। এদিকে ফ্রান্স বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির অন্যতম ভালো বাজার, যেখানে বার্ষিক রপ্তানি প্রায় আড়াই বিলিয়ন ডলারের, ভারত ও চীনে আমাদের মোট রপ্তানির চেয়েও বেশি। ফ্রান্সের কাছ থেকে নৌযান ও হেলিকপ্টারসহ সামরিক সরঞ্জাম কিনেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এবং ফ্রান্স উভয়ই জলবায়ু পরিবর্তন সমস্যা মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে জড়িত। ফ্রান্স নবায়নযোগ্য শক্তি এবং জলবায়ু অভিযোজন-সম্পর্কিত প্রকল্পসহ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের কিছু প্রচেষ্টাকে সমর্থন করেছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সেনাদের অবদান রেখেছে এবং ফ্রান্স বিশ্ব শান্তিরক্ষা প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের ভূমিকাকে স্বীকৃতি ও প্রশংসা করেছে। ফ্রান্স ও বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করা মাক্রোঁর সফরের লক্ষ্য হতে পারে। শক্তিশালী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিষয় এলে জলবায়ু পরিবর্তন, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও অস্ত্র বিক্রির বিষয় আসবে আলোচনার টেবিলে। রোহিঙ্গা সংকট, আরাকানের বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতার প্রশ্নে শান্তিরক্ষী মিশনের সম্ভাব্য প্রয়োজনীয়তার আলাপ গুরুত্বপূর্ণ। সামরিক ক্রয়ের প্রশ্নে ফ্রান্স যুদ্ধবিমান বিক্রির চেষ্টা করতে পারে, তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত ড্রোন যুদ্ধের নতুন যুগে এসবের আবেদন কমেছে। তবে বাংলাদেশ বিমানের জন্য ১০টি বা কিছু বেশি এয়ারবাসের উড়োজাহাজ কেনার ব্যাপারে সমঝোতা হতে পারে।

এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর লক্ষ্য হতে পারে ফরাসি ব্যবসা বিকাশের চেষ্টা করা এবং বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগ বা বিনিয়োগের ভালো সুযোগ অন্বেষণ করা। যদিও চীন ভারতের সঙ্গে টেক্কা দেওয়া ফ্রান্সের পক্ষে কঠিন। রাশিয়াকে পাশ কাটিয়ে রূপপুরের পরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিষয়ে ফ্রান্স আগ্রহ দেখাতে পারে। এর আগে ফ্রান্সের থালিস বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বানিয়েছে। থালিস ও এয়ারবাস নিখুঁত স্যাটেলাইট ইমেজ প্রসেসিং ডেটা সরবরাহ করে, সাশ্রয়ী চুক্তি করা গেলে এসব জিআইএস ডেটা বাংলাদেশের বন্যা, কৃষি ব্যবস্থাপনা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক পরিসরে কাজে লাগানো যেতে পারে। বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পারসোর আবহাওয়া ও কৃষিবিষয়ক প্রকল্পের জন্য খুব কম খরচে ব্যাপক পরিসরে জিআইএস ডেটা দরকার। তবে ফ্রান্স থেকে বাংলাদেশ রেলপ্রযুক্তি নিলে খারাপ হবে না। আফ্রিকায় সাম্রাজ্য হাতছাড়া হওয়ার সময়ে ফ্রান্সের দরকার নতুন ব্যবসায়িক গন্তব্য। প্রশ্ন হচ্ছে, সুযোগটাকে টেকসইভাবে কাজে লাগানো পারাটাই বাংলাদেশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

রায়হান আহমেদ তপাদার : প্রবাসী, গবেষক ও কলাম লেখক।
আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
মার্কিন শ্রমনীতি পোশাক রপ্তানিতে নেতিবাচক অবস্থা তৈরি করতে পারে: পররাষ্ট্র সচিব
স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান ভূঁইয়ার কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা-হয়রানি
একদিনে দশটি পথসভা, উঠান বৈঠক ও একটি জনসভা করেন সাজ্জাদুল হাসান এমপি
নতুন বছরে সুদহার বাড়ছে
শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখেই আজকের উন্নত বাংলাদেশ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
রাজপথের আন্দোলনে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে: মুরাদ
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকায় ইসলামী ব্যাংক
ইতিহাসের মহানায়ক: একটি অনন্য প্রকাশনা
নতুন বই বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
এক দিনে সারাদেশে ২১ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft