সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
পঁচিশে মার্চের হত্যাযজ্ঞ এবং স্বাধীনতার ঘোষণা
এস ডি সুব্রত
প্রকাশ: বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪, ৭:৪১ PM
অপারেশন সার্চলাইট। পৃথিবীর বুকে নৃশংসতম এক গণহত্যার নাম। বাঙালি যখন তার অধিকারকে আঁকড়ে ধরেছিল, বর্বর পাকিস্তানিরা তখনই বুঝতে পেরেছিল কোনো কিছু দিয়েই এই জাতিকে দমিয়ে রাখা যাবে না। তাই একাত্তরের সেই রাতে শুরু করে জঘন্যতম গণহত্যা। যা জন্ম দেয় মুক্তিযুদ্ধের। শুরু হয় স্বাধীনতার সংগ্রাম। মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের পূর্ব পরিকল্পিত অপারেশন সার্চ লাইটের নীলনকশা অনুযায়ী বাঙালি জাতির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার ঘৃণ্য লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। বাঙালির স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা মুছে দেওয়ার চেষ্টায় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গণহত্যা শুরু করেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। তারপর নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে এসেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা। বাঙালি জাতির জীবনে এবং  বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে ২৫ মার্চের গণহত্যা   নির্মম হত্যাকাণ্ডের দিন। ২৫ মার্চ রাতে নিরস্ত্র বাঙালির উপর পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের ফলশ্রুতিতে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। পঁচিশে মার্চের গণহত্যার আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধকে ত্বরান্বিত  করেছিল বললে বেশি বলা হবে না। ‘অপারেশন সার্চলাইট’র নামে সে রাতে নিরস্ত্র বাঙালিদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। অপারেশন সার্চ লাইটের উদ্দেশ্য ছিল ঢাকাসহ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান শহরগুলোতে আওয়ামী লীগ নেতা ও ছাত্র নেতৃবৃন্দ এবং বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের গ্রেপ্তার করে ও সামরিক অভিযান চালিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত অসহযোগ আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করা এবং পূর্ব পাকিস্তানে, পশ্চিম পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর   ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা।

১৯৭০ সালের নির্বাচনে জয়ী আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে পূর্ব পাকিস্তানে তখন তুমুল অসহযোগ আন্দোলন চলছে। একাত্তরের  মার্চের শুরু থেকেই উত্তাল হয়ে উঠে ঢাকার রাজপথ। সাত মার্চ রেসকোর্স ময়দানে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণের পর পরিস্থিতি আরো উত্তাল। তখন ঢাকায় এলেন  পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান এবং ১৬ মার্চ থেকে শুরু হল মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক। মার্চের ২৪ তারিখ পর্যন্ত আলোচনায় সময় গড়িয়ে গেলেও সমাধান মিলল না। পঁচিশে মার্চ রাতে ঢাকায় শুরু হলো সামরিক অভিযান। এরই মধ্যে জানা গেল ইয়াহিয়া খান সেদিনই ঢাকা ত্যাগ করেছেন গোপনে। যখন  আলোচনা চলছিল, তখনই পশ্চিম পাকিস্তান থেকে শিপিং করপোরেশনের জাহাজে করে পূর্ব পাকিস্তানে অস্ত্র ও সৈন্য আনার খবর প্রকাশ হয়। ধারণা করা হয় আলোচনার নামে সময়ক্ষেপণ করে পাকিস্তানি বাহিনী তাদের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করেছিল গোপন কৌশলে। নীল নকশার ধাপ হিসেবে  পঁচিশে মার্চ আক্রমণ পূর্ব পাকিস্তানে আক্রমণ চালানোর সবুজ সংকেত দেন জেনারেল টিক্কা খান। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জনসংযোগ কর্মকর্তা সিদ্দিক সালিক তার বই ‘উইটনেস টু সারেন্ডার’ এ লিখেছেন, শেখ মুজিব আর ইয়াহিয়া খানের মধ্যে আলোচনার কী পরিণাম হয়, তা নিয়ে ২৫ মার্চ দুপুরে মেজর জেনারেল খাদিম হুসেইন নিজের দপ্তরে বসে যখন ভাবছিলেন, তখন তাকে ফোন করেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল টিক্কা খান সরাসরি বলেন, ‘খাদিম, আজই করতে হবে কাজটা।’ খাদিম এই নির্দেশের জন্যেই অপেক্ষাই করছিলেন। নিজের কর্মচারীদের সঙ্গে সঙ্গে ওই আদেশ পালনের কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি সেদিন। সিদ্দিক সালিক  আরো লিখেছেন, ‘ক্র্যাকডাউনের সময় ঠিক করা হয়েছিল ২৬ মার্চ রাত একটায়। আশা করা হচ্ছিল যে ততক্ষণে ইয়াহিয়া খান করাচিতে পৌঁছে যাবেন।’ পঁচিশ তারিখ রাত প্রায় সাড়ে এগারোটার সময় ঢাকার স্থানীয় কমান্ডার টিক্কা খানের কাছে অনুমোদন চেয়েছিলেন ক্র্যাকডাউনের সময় এগিয়ে আনার। সালিক লিখছেন, ‘জেনারেল টিক্কা আদেশ দিয়েছিলেন যতটা সম্ভব দেরি করতে। এরপর রাত সাড়ে এগারোটায় পুরো শহরের ওপরে পাকিস্তানি বাহিনী হামলা করেছিল। শুরু হয়েছিল অপারেশন সার্চলাইট।’ সে সময়ের  আওয়ামী লীগের নেতা ড. কামাল হোসেন বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় তার বাসভবন, ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি থেকে টেলিফোনে সারা দেশে যুদ্ধের প্রস্তুতির নির্দেশনা দেন। ড. কামাল হোসেন আরো বলেন, ‘ইনস্ট্রাকশানের একটি ফর্মুলা ছিল, যে মুহূর্তে তারা আক্রমণ শুরু করবে, সেই মুহূর্ত থেকে আমরা স্বাধীন। আঘাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা স্বাধীন। যে যা কিছু পাই, তা নিয়ে আমরা প্রতিবাদ প্রতিরোধে নেমে যাব। এই কথাটা ফোনে আমরা বলা শুরু করলাম। যে যেখানে যে কোনো অস্ত্র ধরতে পার, সেটি নিয়ে নেমে প্রতিরোধ গড়ে তোল। পাকিস্তানি বাহিনী ২৫ মার্চ মধ্যরাতে আক্রমণ চালায় ঢাকায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনে এবং পিলখানায় তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী ইপিআরের সদর দপ্তরে। সেই রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের আবাসিক হল জগন্নাথ হল এবং নীলক্ষেতে শিক্ষকদের একটি আবাসিক এলাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় ট্যাংকসহ ভারী অস্ত্র নিয়ে নিরস্ত্র মানুষের উপর চড়াও হয় পাকিস্তানি বাহিনী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এই হামলার ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে  প্রত্যক্ষদর্শী রবিউল আফতাব বলেন, রাত্রি একটু বেশি হতেই শোনা গেল প্রচণ্ড গোলাগুলির আওয়াজ। তার এটুকু মনে আছে যে অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই তা বেড়ে ভয়াবহ রূপ ধারণ করল। কান ফাটানো আওয়াজ, কিছুক্ষণের মধ্যে চারিদিকে প্রচণ্ড আলো- এখন যেমন আমরা ফ্লাডলাইট বলি, সেরকম আলো। কিছুক্ষণের মধ্যে শোনা গেল অনেক গাড়ির আওয়াজ। আমাদের ছাদের ওপর কেমন জানি ভারী মচমচে জুতার আওয়াজ। আমরা ভয়ে খাটের নিচে ঢুকে গিয়েছিলাম।

পরে তিনি শুনেছিলেন ছাদের দেয়ালে চারিদিক থেকে পাকিস্তানি সেনারা এলোপাথাড়ি গুলি চালাচ্ছে। চারিদিকে মানুষের বাঁচাও, বাঁচাও ভয়ার্ত চিৎকারের মধ্যে ২৫ মার্চের সেই বিভীষিকাময় গোটা রাত্রি কাটায় তার পরিবার। সেই আক্রমণের মধ্যেই ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে পাকিস্তানি বাহিনী গ্রেফতার করে শেখ মুজিবুর রহমানকে। গ্রেফতারের কয়েক ঘণ্টা আগে রাত নয়টার দিকে শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে শেষ দেখা করে বিদায় নিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ, ড. কামাল হোসেন এবং আমীর-উল ইসলাম।

ড. কামাল  হোসেন বিবিসিকে বলেন, তারা সেসময় নিরাপদ জায়গায় গিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলার নির্দেশ পেয়েছিলেন। তাদের বিদায় দেবার সময় শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন তিনি থেকে যাচ্ছেন। ড. কামাল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, দেখ, আমার সারা জীবনে আমি ঘন ঘন অ্যারেস্ট হয়েছি। আমি জানি আমাকে ধরলে হয়তো তাদের আক্রমণের তীব্রতা অন্তত কিছুটা কমবে। আর আমাকে যদি না পায়, তাহলে প্রতিশোধ নেবে তারা এলোপাথাড়ি আরও লোক মেরে। সেই রাতেই ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি থেকে পাকিস্তানি বাহিনী শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। তাকে নিয়ে যায় পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে। সে সময় বিভিন্ন বাহিনীর মধ্যে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সেসময় ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) নামের এই বাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের নেতৃত্বে ছিলেন বাঙালি কর্মকর্তা মেজর রফিকুল ইসলাম। বিবিসিকে তিনি বলেন, ২৪ মার্চ রাতেই চট্টগ্রাম অঞ্চলের সীমান্তগুলোতে তাদের বাহিনীতে পাকিস্তানি সদস্যদের হত্যা করে পুরো নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয়েছিল। তারা ২৫ মার্চ রাতেই চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন। তিনি জানান, ২৫ মার্চ ষোলোশহরের সেনা হেডকোয়ার্টারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে পুরো শহরের দখল তারা গ্রহণ করেন রাত ১১টা বিশ মিনিটে। তিনি বলেন, আমি অবস্থান নিয়ে ফেলেছি রেলওয়ে পাহাড়ে-২৫ মার্চের রাত্রি-১১টা কুড়ি মিনিট। কিছুক্ষণ পর রাত ১১টা তিরিশের দিকে দেখি একটা গাড়ি রেলওয়ে হিল এবং বাটালি হিলের মধ্যে যে রাস্তা, সে রাস্তা দিয়ে পোর্টের দিকে যাচ্ছে। আমার এক সুবেদার, আইজুদ্দীন নায়েব সুবেদার বলল যে, সার এখানে তো অনেকগুলো পাকিস্তানি সৈন্য আছে- পাঞ্জাবি, একটা রকেট লাঞ্চার মারি! আমি বললাম রাখো, ওরা বোধহয় দেখছে রাস্তাটা পরিষ্কার আছে কিনা! মেজর ইসলাম জানান, তার ধারণা পাকিস্তানি সেনাদের পরিকল্পনা ছিল রাস্তা পরিষ্কার থাকলে পোর্টে যেসব অস্ত্রশস্ত্র আছে সেগুলো নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে যাবে। তিনি তার সুবেদারকে বলেছিলেন সেটি হলে অস্ত্র নিয়ে ফেরার সময় আমরা আক্রমণ চালিয়ে অস্ত্রগুলো ধ্বংস করতে পারব। 

মেজর রফিকুল ইসলাম জানান, চট্টগ্রাম শহরে তাদের নিয়ন্ত্রণের ওপরে পাকিস্তানি বাহিনী আক্রমণ শুরু করেছিল পরের দিন ২৬ মার্চ। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে পাকিস্তানি সেনাদের এই অভিযান ‘অপারেশন সার্চলাইট’ চলে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত। শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে আটক হওয়ার আগেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। সেই ঘোষণা তিনি দেন ধানমন্ডির ৩২ নম্বর থেকেই। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র তাদের সম্প্রচার শুরু করে ২৬ মার্চ। তৎকালীন রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত বেতারের চট্টগ্রামের কয়েকজন কর্মী শহর থেকে অনেকটা দূরে নিরাপদ জায়গা হিসাবে কালুরঘাটে বেতারেরই ছোট্ট একটি কেন্দ্রে তাদের প্রথম অনুষ্ঠান করেছিলেন। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম সংগঠক বেলাল মোহম্মদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ওই অনুষ্ঠানেই স্বাধীনতার সেই ঘোষণা প্রথম সম্প্রচার করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানের নামে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন রাজনীতিকদের মধ্যে চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকার পরিস্থিতি ও বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের ঘটনা ২৭ মার্চে বিশ্বের অন্তত ২৫টি দেশের পত্রিকা ও সংবাদ সংস্থার খবরে প্রকাশ হয়। দিল্লির দ্য স্টেটসম্যানের খবর ছিল, ‘বাংলাদেশ স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে, সামরিক অভিযানের প্রতিবাদে শেখ মুজিবুর রহমানের পদক্ষেপ। একটি গোপন বেতার থেকে প্রচারিত ভাষণে শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের পূর্বাংশকে স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে নতুন নামকরণ করেছেন।’

পাইকারি এই গণহত্যার স্বীকৃতি খোদ পাকিস্তান সরকার প্রকাশিত দলিলেও রয়েছে। পূর্ব পাকিস্তানের সংকট সম্পর্কে যে শ্বেতপত্র পাকিস্তান সরকার মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে প্রকাশ করেছিল, তাতে বলা হয়্যÑ ‘১৯৭১ সালের পয়লা মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাত পর্যন্ত এক লাখেরও বেশি মানুষের জীবননাশ হয়েছিল।’ পঁচিশে মার্চের হত্যাকাণ্ড এবং স্বাধীনতার ঘোষণা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কিত এটি বলার অপেক্ষা রাখে না।

লেখক : প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক।

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
রাফাহতে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সাবেক এমডিসহ ৩ আসামির বিরুদ্ধে পরোয়ানা
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে উপজেলা নির্বাচন স্থগিত
রাজশাহীসহ কয়েকটি জেলায় মৃদু ভূমিকম্প
তীব্র গরমে পাঁচ জেলায় ছয়জনের মৃত্যু
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হল ‘আকাশ ভরা সূর্য-তারা, বিশ্বভরা প্রাণ’
সপ্তাহের শেষে সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সেনা অভিযানে কুকি-চিনের ২ সদস্য নিহত
ডেঙ্গুতে এ বছর মারা যেতে পারে ৪০ হাজার মানুষ
সাংবাদিক পরিবারকে প্রাণ নাশের হুমকির অভিযোগ
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft