শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪
জানা-অজানা ইসমত চুঘতাই
আহমেদ তেপান্তর
প্রকাশ: শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৩, ৩:৩১ PM
এক. স্বভাবে একরোখা ভারতীয় ছোট গল্পকার ইসমত চুঘতাই, বিংশ শতকের গোড়ায় স্রোতের বিপরীতে লিখে আলোচনায় আসেন। আলোচনা থেমে নেই মৃত্যুর পরও। নিজের বিশ্বাসকে ধারণ করেই গোঁড়া সমাজের বিরুদ্ধে লড়েছেন। বাদ যায়নি ধর্মের ধ্বজাধারীদের বিরুদ্ধেও কলম ধরতে। দেহের সমস্ত দিয়ে অন্তরের মতকে প্রাধান্য দেওয়া স্বভাবের চুঘতাই কবরের বদলে দাহকেই শ্রেয় মনে করে ইহলোকের আনুষ্ঠানিকতা থেকে বিদায় নেন। সে মতেই ১৯৯১ সালের ২৪ অক্টোবর উর্দু সাহিত্যাকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন হয়। বিখ্যাত লেখক সাদাত হাসান মান্টো পরবর্তী সবচেয়ে শক্তিমান উর্দু লেখক হিসেবে চর্চিত ইসমত চুঘতাই। বিশেষ করে মুসলিম সমাজে নারীর চরিত্রকে পুরুষতান্ত্রিক বেড়াজালের বিপরীতে ন্যায়দণ্ডের মতো দাঁড় করিয়ে দেন অবলীলায়। আর এই দেওয়াতে তার ভাষাজ্ঞান ও অর্থের গভীরতার কারণে উর্দুভাষী সাহিত্যে তিনি আজও বহুল পঠিত। এর বাইরে একধারে জাতীয় পুরস্কারজয়ী চিত্রনাট্যকার  এবং চলচ্চিত্র পরিচালক ছিলেন তিনি।

বিংশ শতকে উর্দু সাহিত্যের ইতিহাসে ইসমত চুঘতাই- সাদাত হাসান মান্টো, রাজিন্দর সিং বেদী, কৃষাণ চন্দ, কাসুর চাঁদপুরীর মতো সাহিত্যিকদের সঙ্গে সমানতালে লিখে গেছেন। নারীর যৌনতা, শ্রেণিদ্বন্দ্ব এবং মধ্যবিত্ত নৈতিকতা অন্বেষণ তার লেখার ফুটে ওঠে। তার সবচেয়ে আলোচিত কাজগুলির মধ্যে একটি হল- ছোটগল্প লিহাফ (দ্য কুইল্ট); লাহোরভিত্তিক সাহিত্য পত্রিকা আদাব-ই-লতিফ-এ প্রকাশিত হয়েছিল। একটি অল্পবয়সী মেয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে গল্পটি ‘লিহাফ’-এর অধীনে সমকামিতার প্রসঙ্গটি তাৎপযপূর্ণভাবে উঠে এসেছে। ১৯৪২ সালে প্রকাশিত গল্পটি চুঘতাইয়ের সাহসী আইকনোক্লাস্টিক লেখা; যা সমকালে বিতর্কের জন্ম দেয়। এমনকি অশ্লীলতার অভিযোগেও বিদ্ধ হন। মূলত, এ লেখাটির মধ্য দিয়ে ইসমত নিজের লেখক শক্তিমত্তাকে খুঁজে পান।

একথা বলার অপেক্ষা রাখে না- ইসমত চুঘতাইয়ের লেখনি ব্রিটিশ শাসনে বামধারার অনুসারী হয়ে নানাভাবেই বিতর্কের ঘেরটোপে পড়েছে, তবে সমকালীন বোদ্ধাদের নিছিদ্র অনুসন্ধানে আলোর দিশারী হয়েছেন বরাবরই।

তার কাজের মধ্যে রয়েছে কল্যাণ, এক বাত, ছোটে ইত্যাদি ছোটগল্প। চুঘতাই নিরলসভাবে নারীদের আকাক্সক্ষা এবং নিপীড়ন নিয়ে মুখর ছিলেন। এক জায়গায় এজন্য বলেছেন- ‘আমি যা বিশ^াস করি, লিখতে গিয়ে ভদ্রতাবশত শব্দ এড়িয়ে শব্দের গাঁথুনির চিন্তা করি না। কারণ ওতে মূল সত্য চাপা পড়ার শঙ্কা থাকে।’ তার উপন্যাস ‘তেরি লেকের’ (দ্য ক্রুকড লাইন) উর্দু সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত রচনা হিসেবে বিবেচিত। চুঘতাই, ভারতীয় মুসলমানরা যেভাবে ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনে জীবন যাপন করেছিলেন তার একটি শব্দচিত্র এই উপন্যাসে উপস্থাপন করেছেন। যদিও সমালোচকরা এই উপন্যাসকে লেখকের একটি আধা আত্মজীবনীমূলক কাজ হিসেবে বিবেচনা করেন।

১৯১৫ সালে ভারতের উত্তর প্রদেশে জন্মগ্রহণকারী চুঘতাইয়ের লেখা ছিল তার সময়ের ভারতীয় সমাজের প্রতিফলন; যা পুরুষতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং নারীদের জন্য নিপীড়নমূলক নিয়ম দ্বারা নির্দেশিত। তার নির্ভীক লেখায়, চুঘতাই তার সময়ে এবং আজও নারীরা যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে ভয় পান- সমকামিতা, গর্ভপাত, নারীর ইচ্ছা এবং তাদের অধিকার ও স্বাধীনতার মতো নিষিদ্ধ বিষয়গুলো অবলীলায় উচ্চারণ করেছেন। মজার বিষয় হচ্ছে এজন্য কল্পিত চরিত্রে নিজেকেই নিরীক্ষার মানদণ্ডে দাঁড় করাতেন তিনি।

তার ছোট গল্প ‘গাইন্দা’-তে, গাঁদা ফুলের নামানুসারে নামকরণ করা চরিত্রটি হল- একটি নিম্নবর্ণের একজন কিশোরী বিধবার। স্বামী হারিয়ে বিধবার যৌন আকাক্সক্ষা প্রকাশ করার অনুমতি নেই। ওই গল্পে ‘গাইন্দা’ বর্ণনাকারীর ভাইয়ের দ্বারা প্রলুব্ধ ও নিপীড়ণের শিকার হলেও কখনোই তাকে স্ত্রীর অধিকার দেওয়া হয় না। বর্ণনাকারীর ভাই যদিও গাইন্দাকে একান্তে অত্যন্ত ভালোবাসেন, কিন্তু প্রকাশ্যে তাকে তার প্রাপ্য সম্মান দিতে অস্বীকার করেন; পাছে সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয় সেই ভয়ে। রূপক শব্দ ব্যবহার করে চুঘতাই ‘ভাইয়া’ এবং ‘গাইন্দা’র সম্পর্কের অসম শক্তির গতিশীলতাকে উন্মোচিত করেছেন। গাঁদা ফুলের রূপকটি গাইন্দার সঙ্গে যেভাবে আচরণ করা হয় তার একটি মর্মস্পর্শী প্রতীক হিসেবে কাজ করে- যেমন একটি ফুল পূজার সময় দেবতাকে শোভিত করতে ব্যবহৃত হয় কিন্তু পরে ফেলে দেওয়া হয় বিচ্ছিরিভাবে।

একইভাবে ‘লিহাফ’ গল্পে বেগমজান এবং রাব্বির মধ্যে যৌন সম্পর্ক লিঙ্গের বৈষম্যকে বিপর্যস্ত করে। গল্পে নারীর ইচ্ছাকে শক্তি হিসেবে চিত্রিত করে। বেগমজানের সাহসী চরিত্রটি তার শারীরিক কামনার প্রতি তার সমকামী স্বামীর অবহেলার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ হয়ে ধরা দেয়। বিপরীতে, ‘ঘুনঘাট’-এর নায়ক গোরি একজন সুন্দরী এবং ফর্সা চামড়ার মহিলা যিনি স্বামীর ভঙ্গুর পুরুষ অহংকারের বিপরীতে কুমারী হিসেবে তার পুরোজীবন কাটিয়েছেন সমাজের বিভৎসরূপকে উন্মোচন করেছেন।

‘চুই মুই’-এ, একজন কম বয়স্ক কনে (ভাবিজান নামে সম্বোধন করা হয়) নিজেকে এজেন্সি এবং তার নিজের শরীরের নিয়ন্ত্রণ অস্বীকার করার করুণ পরিণতির মুখোমুখি হওয়ার। ভাবীজানের একমাত্র দাম্পত্য কর্তব্য হল একটি সন্তান জন্ম দেওয়া এবং তা করতে প্রতিবারই ব্যর্থ তিনি। পরিবারের চাওয়াতে দাম্পত্যের আরাম ভুলে যাওয়া ভাবীজান গর্ভধারণের চেষ্টা করে কিন্তু সে প্রতিবারই গর্ভপাতে আত্মবিশ^াসে চিড় ধরায়। এই প্রচেষ্টা একটি পুতুলের মতো বধূ স্থায়ীভাবে রুগ্ন মহিলাতে পরিণত হয়। চুঘতাই লিখেছেন- ভাবীজানের মতো মহিলারা এখনো আমাদের সমাজে বিদ্যমান, তারা শারীরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত।

এই বিষয়গুলি পশ্চিমসহ অনেক সমাজে কলঙ্কিত রয়ে গেছে। ইসমত চুঘতাইয়ের লেখাগুলো নারীদের সংক্ষিপ্ত, জটিল চিত্রায়ন নারীদেরকে পিতৃতান্ত্রিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ করতে এবং তাদের সংস্থাকে জোরদার করতে অনুপ্রাণিত ও ক্ষমতায়ন করে চলেছে।

দুই. ইসমত চুঘতাই সাহিত্যের মোড়কে অপর সাহিত্যিক ও চিত্রনাট্যকার মান্টোর দুর্নিবার সহযোদ্ধা। বিংশ শতকের মাঝামাঝি সমকালীন বোদ্ধা ও বন্ধুজনের মাঝে বহুল চর্চিত চরিত্র। তাই ইসমতের তিরোধান দিবসে মান্টোও স্বভাবতই আলোচনার অংশ হবেন।

স্বভাবে উভয়েই বামপন্থী প্রগতিশীল লেখক সমিতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। যদিও চুঘতাই তার মতাদর্শে আরো স্পষ্টতই নারীবাদী ছিলেন, মান্টোর নারীবাদী প্রবণতা বিতর্কিত রয়ে গেছে।

১৯৪২ সালে লিহাফের প্রকাশের সময়, ভারতীয় পুরাণে এর ব্যাপকতা থাকা সত্ত্বেও সমকামিতা নিয়ে উচ্চবাচ্য নিজেই একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয় এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ছিল। চুঘতাই নিজেই দাবি করেছিলেন, গল্পটি লেখার সময় লেসবিয়ানিজম সম্পর্কে তিনি জানতেন না। অর্থাৎ প্রচ্ছন্ন ধারণা থেকেই গল্পটি লেখা হয়েছে।

এ ব্যাপারে তার দাবি- ‘যখন আমি লিহাফ লিখেছিলাম, তখন এই জিনিসটি (লেসবিয়ানিজম) নিয়ে আমাদের সমাজে খোলাখুলি আলোচনার কোনো সুযোগ ছিল না। গৃহে গৃহে আমরা মেয়েরাই নিজেদের মধ্যে এ নিয়ে আলোচনা করতাম। ধারণা করতাম এমন কিছু একটা আছে, পুরোপুরি সত্যটা কী সেটির সম্পর্কে বস্তুনিষ্ঠ কোনো ধারণাই ছিল না।’
মজার বিষয় হচ্ছে ‘লিহাফ’-এর গ্রাফিলমহ ডিজাইন করে দিয়েছিলেন মান্টো। তিনিও তখন ‘বু’ লিখে আলোচনার টেবিলে ঝড় তুলেছেন।

তাদের দু’জনের মধ্যে এমন সাদৃশ্য এবং ঘনিষ্টতা দেখে প্রচুর গসিপ সমকালে বোদ্ধা থেকে গণমাধ্যম ও সাধারণ পাঠক মহলে চর্চিত হয়েছেন। অনেক পাঠকভক্ত দু’জনের পরিণয় দেখতেও মুখিয়ে ছিলেন। অথচ তখন দু’জনেই স্বামী এবং স্ত্রী নিয়ে দিব্যি সময় কাটাচ্ছেন। বিষয়গুলো এমন নয় যে তাদের পরিবারের অগোচরে, তারাও জানতেন। কখনো এজন্য তাদের বিব্রকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হতো।

পাঠকের এমন আগ্রহ মান্টোকেও কৌতুহলী করেছিলো। যা নিয়ে ইসমত চুঘতাইকে ট্রিবিউট করে একটি ‘পোস্টকার্ড’ লিখে গুঞ্জনের পালে হাওয়া দিয়েছিলেন স্বয়ং মান্টো।

এমন একটি বিশ্বে যেখানে নীরবতা এবং সামঞ্জস্যতাকে পুরস্কৃত করে, সামাজিক নিষিদ্ধ সম্পর্কে কথা বলা একটি ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিচ্ছিন্ন ব্যবসা হতে পারে। এই সীমালঙ্ঘনের জন্য, অনেক লেখক সন্দেহ, শত্রুতা এবং বর্জনের শিকার হয়েছেন। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে তারা সমমনা আত্মার সঙ্গে বন্ধুত্ব খোঁজে, যা নির্ভীক বুদ্ধিবৃত্তিক বৃদ্ধির মরুদ্যান হিসেবে কাজ করে। সাদাত হাসান মান্টো এবং উর্দু সাহিত্যের নায়ক ইসমত চুঘতাইয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব সম্ভবত এমন বন্ধুত্বের সবচেয়ে পরিচিত উদাহরণ।

মান্টো তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করে যা লিখেছেন তার শিরোনাম দিয়েছেন - ‘মনের বিয়ে: ইসমত চুঘতাইয়ের প্রতি সাদাত হাসান মান্টোর ট্রিবিউট’- ‘যদিও এটি নিশ্চিত যে, মান্টো এবং ইসমত যদি বিয়ে করতেন, তাহলে তা সমসাময়িক কথাসাহিত্যের ইতিহাসে পারমাণবিক বোমার প্রভাব ফেলত। ছোটগল্প অতীত হয়ে যেত এবং গল্পগুলি ধাঁধায় পরিণত হত। কথার দুধ শুকিয়ে যেত বা পুড়ে ছাই হয়ে যেত। হতে পারে, বিবাহের চুক্তিতে তাদের স্বাক্ষরই তাদের শেষ রচনা হত।’

মান্টো চুঘতাইয়ের সঙ্গে তার প্রথম সাক্ষাতের কথা স্মরণ করেন, যেখানে তিনি তার সবচেয়ে বিতর্কিত গল্প ‘লিহাফ’ এর সমাপ্তির সমালোচনা করেন। বশ্যতা স্বীকার করার জন্য কাউকে চুপ করা যায় না, চুঘতাই স্বভাবসুলভ প্রতিক্রিয়া জানায়। ধীরে ধীরে, মান্টো তার নৈপুণ্যের জন্য এবং বিশেষত একজন নারী লেখক হিসেবে তার অনন্য দৃষ্টিভঙ্গির গভীর প্রশংসায় ভরিয়ে তোলেন, ‘ইসমত খুব জেদি। দৃঢ়তা তার দ্বিতীয় স্বভাব। এতে সে প্রায় শিশুসদৃশ। সে কখনোই কোনো দৃষ্টিভঙ্গি বা এমনকি কোনো প্রাকৃতিক নিয়মকে প্রতিরোধের প্রদর্শন ছাড়া মেনে নেবে না। প্রথমত, সে বিয়ে করতে অস্বীকার করেছিল; যখন তিনি কোনোভাবে তাতে রাজি হন, তখন তিনি মা হতে অস্বীকার করেন। সে কষ্ট পাবে এবং সমস্যার সম্মুখীন হবে কিন্তু তার জেদ ত্যাগ করবে না। আমি মনে করি এটি তার কৌশল- তাদের সঙ্গে তার দ্বন্দ্বের মাধ্যমে জীবনের সত্যগুলি পরীক্ষা করা।’

রাতভর তর্ক-বিতর্ক, পারিবারিক উদযাপন, ভ্রমণ এবং ক্লেশ বর্ণনা করতে গিয়ে মান্টো চুঘতাইয়ের সঙ্গে তার বন্ধুত্বের জায়গাটি হয়েছে আরো টেকসই। চুঘতাইয়ের প্রতি তার তীব্র আনুগত্য তার কিউরেশন এবং অন্যান্য লেখকদের দ্বারা তার বিরুদ্ধে আরোপিত সমালোচনার খণ্ডন থেকে স্পষ্ট হয়। তিনি বলেন, ‘ইসমতকে নিয়ে অনেক কিছু বলা হয়েছে এবং বলা হচ্ছে। কেউ তাকে পছন্দ করবে, কেউ করবে না। কিন্তু তার সৃজনশীলতা মানুষের পছন্দ বা অপছন্দের অনেক উপরে। ভালো, খারাপ, নগ্ন, আচ্ছাদিত- যাই হোক না কেন, এটি অবশ্যই সহ্য করতে হবে।’

পরিশেষে, মান্টোর কোনো লেখা কি তার চরিত্রগত হাস্যরস ছাড়া থাকতে পারে? সে কখনো তার প্রেমে পড়েছিল কিনা সে বিষয়ে কৌতুহলির মনে জল ঢেলেছেন এই বলে, ‘আমি তার প্রেমে পড়িনি; বরং আমার স্ত্রী (সাফিয়া) তার জন্য বিশেষ বিবাগী যদিও সে তা প্রকাশে আনেনি। কখনো যদি সে সাহস করেন তাহলে আমি নিশ্চিত ইসমত বলবেন- তোমার বাবার বয়সী লোকেরাও আমার জন্য পড়ে গেছে!’

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
মার্কিন শ্রমনীতি পোশাক রপ্তানিতে নেতিবাচক অবস্থা তৈরি করতে পারে: পররাষ্ট্র সচিব
স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান ভূঁইয়ার কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা-হয়রানি
একদিনে দশটি পথসভা, উঠান বৈঠক ও একটি জনসভা করেন সাজ্জাদুল হাসান এমপি
নতুন বছরে সুদহার বাড়ছে
শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখেই আজকের উন্নত বাংলাদেশ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
রাজপথের আন্দোলনে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে: মুরাদ
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকায় ইসলামী ব্যাংক
ইতিহাসের মহানায়ক: একটি অনন্য প্রকাশনা
নতুন বই বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
এক দিনে সারাদেশে ২১ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft