জাতীয় প্রবীণ নীতিমালার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
আরাফাত রহমান
প্রকাশ: শুক্রবার, ৭ জানুয়ারি, ২০২২, ৫:৪৮ পিএম
প্রবীণ ব্যক্তিরা দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার এক উল্লেখযোগ্য অংশ। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পাওয়ায় জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হতে প্রবীণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার তুলনামূলকভাবে বেশী। বাংলাদেশে প্রবীণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার আরো অধিক। বাংলাদেশে প্রবীণ জনসংখ্যা ১৯৯১ সালে ছিল ৬০ লাখ যা ২০১১ সালে বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে এক কোটি ১৩ লাখে। এ কুড়ি বছরে প্রবীণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫৩ লাখে অর্থাৎ বছরে গড় বৃদ্ধির হার প্রায় চার দশমিক ৪১ শতাংশ। প্রবীণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির এ হার অব্যাহত থাকলে আগামী পঞ্চাশ বছরে প্রবীণ জনসংখ্যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর মোট জনসংখ্যার ১৯ শতাংশে দাঁড়াবে। বিশ্বময় এ জনসংখ্যাতাত্ত্বিক রূপান্তর ব্যক্তি, সমাজ, জাতীয় ও আর্থ-সামাজিক জীবনে মারাত্মকভাবে প্রভাব ফেলবে। কারণ প্রবীণ ব্যক্তিরা বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভোগেন এবং বার্ধক্য বর্তমান বিশ্বের একটি অন্যতম সমস্যা হিসাবে চিহ্নিত।

বার্ধক্য মানুষের জীবনে একটা স্বাভাবিক পরিণতি। বার্ধক্যের সংজ্ঞা সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। তবে শারীরিক, মানসিক, আচরণগত, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক বিবেচনায় জরা বিজ্ঞানীরা মূলত বয়সের মাপকাঠিতে বার্ধক্যকে চিহ্নিত করেছেন। বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশসমূহে ৬৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের প্রবীণ হিসেবে বিবেচনা করা হলেও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং জাতিসংঘ ঘোষণা অনুযায়ী বাংলাদেশে ৬০ বছর এবং তদূর্ধ্ব বয়সী ব্যক্তিদের প্রবীণ বলে অভিহিত করা হয়। বাংলাদেশে গত কয়েক দশক ধরে বিভিন্ন স্বাস্থ্য কর্মসূচি গ্রহণ করার ফলে মানুষের মধ্যে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছে, রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে, মৃত্যুহার কমে গড় আয়ু বেড়ে যাওয়ায় প্রবীণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। জনসংখ্যার প্রক্ষেপণ অনুযায়ী ২০৫০ সালে প্রবীণ জনগোষ্ঠীর এ হার হবে ২০ শতাংশ অর্থাৎ বাংলাদেশে প্রতি পাঁচ জন মানুষের মধ্যে একজন হবেন প্রবীণ। এ বৃদ্ধির হার আমাদের জাতীয় জীবনের জন্য এখন একটি বড় চ্যালেঞ্জ। 

বাংলাদেশের প্রবীণ ব্যক্তিদের প্রধান সমস্যাগুলির মধ্যে স্বাস্থ্যগত সমস্যা এবং অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতা অন্যতম। আমাদের সংস্কৃতির প্রেক্ষাপটে পরিবার হল একটি প্রাচীন প্রতিষ্ঠান। অতীতে প্রবীণেরা যৌথ পরিবারে সকলের নিকট হতে সেবা এবং সহায়তা পেতেন এবং এভাবেই তাদের প্রবীণ সময় কেটে যেত। পরিবার এবং সমাজে প্রবীণদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শনসহ তাদের বেশি যত্ন নেওয়ার একটি বিশেষ মূল্যবোধ এবং সংস্কৃতির চর্চা ছিল। কিন্তু বর্তমানে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক নানা পরিবর্তনের ফলে যৌথ পরিবারগুলো ভেঙ্গে যাচ্ছে। প্রবীণেরা হারাচ্ছেন তাদের প্রতি সহানুভূতি, বাড়ছে অবহেলা আর তারা শিকার হচ্ছেন বঞ্চনার।

সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ধারায় দেখা যাচ্ছে প্রবীণরা নিজ পরিবারেই তাদের ক্ষমতা ও সম্মান হারাচ্ছেন এবং ধীরে ধীরে সমাজের সকল কর্মকাণ্ড থেকে বাদ পড়ছেন। বিশেষ করে তৃণমূল পর্যায়ের প্রবীণদের বার্ধক্যজনিত সমস্যা আর অন্যদিকে চরম আর্থিক দীনতার মধ্যে থাকার কারণে তারা পরিবার থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সকল ধরনের সেবা পাবার সুযোগ হতে বঞ্চিত। ফলে প্রবীণ এই জনগোষ্ঠী প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছেন যা আগামীতে একটি জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। সমাজের বিপুল এ জনগোষ্ঠীকে কোনোভাবেই উপেক্ষা করার উপায় নেই।

নাগরিক হিসেবে প্রবীণ ব্যক্তিরা পূর্ণ অধিকার, সার্বিক নিরাপত্তা ও মর্যাদার সাথে যাতে ভূমিকা পালন করতে পারে সেজন্য মাদ্রিদ বিশ্ব সম্মেলনের সদস্য রাষ্ট্রগুলো সংশ্লিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের জন্য সুনির্দিষ্ট ঘোষণা উপস্থাপন করে। প্রবীণ ব্যক্তিদের সার্বিক কল্যাণ ও আর্থ-সামাজিক সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৮ সাল হতে বয়স্কভাতা প্রদান কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছে। সরকার অবসর প্রাপ্তদের পেনশন ব্যবস্থা সহজীকরণ ও সুবিধাদি বৃদ্ধি করেছে। তবে প্রবীণদের বৃহত্তর স্বার্থে অর্থাৎ প্রবীণদের অধিকার, উন্নয়ন এবং সার্বিক কল্যাণের জন্য দীর্ঘ মেয়াদী কার্যক্রম গ্রহণ প্রয়োজন। পরবর্তীতে ২০০২ সালে ‘মাদ্রিদ আন্তর্জাতিক কর্ম-পরিকল্পনা’ গৃহীত হওয়ায় বাংলাদেশ সরকার উক্ত পরিকল্পনা’র প্রতি রাষ্ট্রীয় সমর্থন ব্যক্ত করেছে। প্রবীণদের অধিকার, উন্নয়ন এবং সার্বিক কল্যাণে দীর্ঘমেয়াদী এবং স্থায়ী কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে একটি নীতিমালা আবশ্যক হওয়ায় ২০১৪ সালে জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়।

এ নীতিমালার লক্ষ্য প্রবীণদের মর্যাদাপূর্ণ, দারিদ্রমুক্ত, কর্মময়, সুস্বাস্থ্য ও নিরাপদ সামাজিক জীবন নিশ্চিত করা। এ নীতিমালার উদ্দেশ্য সংশ্লিষ্ট জাতীয় নীতিমালাগুলো প্রবীণ বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে অন্তর্ভুক্ত করা এবং যথাযথ কর্মপরিকল্পনা সুনির্দিষ্ট করে তা বাস্তবায়ন করা; বাংলাদেশের প্রবীণ ব্যক্তিদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবদানের স্বীকৃতিসহ সামগ্রিক উন্নয়নের পদক্ষেপ গ্রহণ; স্থানীয় সরকার, উন্নয়ন ও সামাজিক উদ্যোগে এবং প্রতিষ্ঠানগুলো প্রবীণদের অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরির নীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন; জাতীয় স্বাস্থ্য নীতিতে প্রবীণদের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা এবং বিদ্যমান সরকারি এবং বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কাঠামোতে প্রবীণদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সেবা প্রদানের নীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রবীণদের স্বাস্থ্য সহায়তার ক্ষেত্রে সামাজিক ও ব্যক্তিগত উদ্যোগকে উৎসাহিত করা; ক্রমবর্ধমান নগরায়ন ও প্রচলিত যৌথ পরিবার ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ার কারণে প্রবীণদের সার্বিক সুরক্ষার আইন প্রণয়নের বিষয়টি বিবেচনায় রাখা; রাষ্ট্রীয় তথ্যের ক্ষেত্রে প্রবীণ বিষয়ক তথ্য সুনির্দিষ্ট করা এবং সে সাথে তা হালনাগাদ করা, এর জন্য জরিপ ও গবেষণা কাজ পরিচালনা; সকল শ্রেণীর প্রবীণ উপযোগী আবাসন নিশ্চিত করা এবং যাবতীয় ভৌতকাঠামো প্রবীণবান্ধবকরণ; সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথা দুর্যোগপূর্ব সতর্কীকরণ, দুর্যোগকালীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা, আশ্রয়, ত্রাণ এবং পরবর্তী পুনর্বাসন কর্মসূচিতে প্রবীণদের অগ্রাধিকারের বিষয়টি নিশ্চিতকরণ; প্রবীণ ইস্যু সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে গণমাধ্যমকে সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক দায়বদ্ধতার আওতায় আনা এবং শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পাঠক্রমে প্রবীণ বিষয়টি অন্তর্ভুক্তকরণ; প্রবীণ নারী এবং প্রতিবন্ধী প্রবীণ ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে উদ্ধৃত সকল বৈষম্য ও অবহেলা দূর করে বিশেষ সহায়তা প্রদান; এবং আন্তঃপ্রজন্ম যোগাযোগ ও সংহতি গঠন এবং সংরক্ষণের নীতি গ্রহণ।

আজকের সমাজ ও সভ্যতার কারিগর মূলত প্রবীণরাই। তাই তাদের সামাজিক অবদানের স্বীকৃতি প্রদান করা সকলের নৈতিক দায়িত্ব। এ ক্ষেত্রে যে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে তা হল- পরিবার, জনসমষ্টি ও অর্থনীতিতে প্রবীণদের অবদান স্বীকার করা এবং সেগুলোকে উৎসাহিত করা; প্রবীণ ব্যক্তিরা যাতে দেশের চলমান সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও জীবনশিক্ষায় তাদের অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখতে পারেন সেজন্য সুযোগ সৃষ্টি করা; প্রবীণ ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক চাহিদার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং সে অনুযায়ী সমাজে বসবাসের নিশ্চয়তা বিধান; প্রবীণ জনগোষ্ঠীর উৎপানশীল ক্ষমতার নিরিখে স্বীকৃতি দেওয়া এবং সরকারি ও বেসরকারি কাজে ব্যবহার; জাতীয়, সামাজিক ও স্থানীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় প্রবীণ ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয়তা ও সম্পৃক্ততার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রবীণ নারীরাও যাতে পূর্ণ ও সমান অংশগ্রহণ করতে পারেন সেজন্য উদ্যোগ গ্রহণ।

প্রবীণ ব্যক্তিদের প্রাপ্য সম্মান প্রদানের লক্ষ্যে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে করণীয়ের মধ্যে রয়েছে- প্রবীণ ব্যক্তিদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ‘জ্যেষ্ঠ নাগরিক’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান; প্রবীণ ব্যক্তিদের সমাজের বৈষম্য ও নিপীড়নমুক্ত নিরাপদ জীবন যাপনের নিশ্চয়তা বিধান; জাতি ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সম্পদ, মর্যাদা, লিঙ্গ, বয়স নির্বিশেষে রাষ্ট্রে প্রবীণ ব্যক্তিদের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করা; সমাজে প্রবীণ ব্যক্তিদের শিক্ষা, সাংস্কৃতি, ধর্মীয়, নৈতিক ও চিত্তবিনোদনমূলক কর্মকাণ্ডে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা; প্রবীণ ব্যক্তিদের মানবাধিকার ও পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করার অধিকার সুরক্ষা; সকল প্রকার টার্মিনাল ও স্ট্যান্ড, হাসপাতাল ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও ভবনগুলোতে ঢালুপথের ব্যবস্থা করা। শহরের প্রতিটি ফুটপাত, উঁচু রাস্তার শেষপ্রান্ত চলাচলের সুবিধার্থে ঢালু করা; প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ‘পরিচিতি কার্ড’ প্রবর্তন; সকল প্রকার যানবাহনে  প্রবীণ ব্যক্তিদের জন্য আসন সংরক্ষণ এবং বিশেষ ছাড়ে অর্থাৎ স্বল্পমূল্যে টিকিট প্রদানের ব্যবস্থা করা। প্রবীণ ব্যক্তিদের জন্য দিবা-যত্ন কেন্দ্র এবং প্রবীণ নিবাস স্থাপন; দুঃস্থ প্রবীণ ব্যক্তিদের মৃত্যুর পর দাফন-কাফন এবং সৎকারের ব্যবস্থা করা।

/প্রবীণ ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ কল্যাণ কর্মসূচি প্রবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা যেমন- সমাজের দরিদ্রতম, সুবিধাবঞ্চিত, প্রতিবন্ধী, শারীরিকভাবে রুগ্ন-দুর্বল এবং পারিবারিক সাহায্যবিহীন প্রবীণ ব্যক্তিদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে চিহ্নিত করা এবং তাদের জন্য কল্যাণমূলক কর্মসূচি গ্রহণ। অবহেলিত, সুবিধাবঞ্চিত প্রবীণ ব্যক্তিদের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সেবার প্রতি গুরুত্ব আরোপকরণ; প্রবীণ ব্যক্তিদের কল্যাণে নিয়োজিত উপযুক্ত স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে উৎসাহিত ও জোরদারকরণ। পরিবারের প্রবীণ ব্যক্তিদের সেবা প্রদানের জন্য সরকারি ত্রাণ এবং অন্যান্য সাহায্যের ব্যবস্থা করা এবং সরকারি ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার যৌথ উদ্যোগে প্রবীণ ব্যক্তিদের জন্য কল্যাণমূলক কার্যক্রম চালু করা; সরকারি ও বেসরকারি এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে প্রবীণ ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ ‘কল্যাণ তহবিল’ গঠন করা; প্রতিরক্ষা সঞ্চয়পত্রের মতো ‘প্রবীণ কল্যাণ সঞ্চয়পত্র’ প্রবর্তন করা; স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অনুদানে তহবিল গঠন এবং প্রবীণ ব্যক্তিদের কল্যাণে ব্যয় করা; সমাজের শিল্পপতি, ধনীব্যক্তি, দানশীল ব্যক্তির ট্রাস্ট-প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্যদের নিকট হতে দান ও অনুদান সংগ্রহ করে তহবিল গঠন; এবং সরকারি বাজেটে প্রবীণদের কল্যাণে গৃহীত কর্মসূচি ও প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দ এবং প্রবীণদের কল্যাণে গঠিত প্রতিষ্ঠানে অনুদান প্রদান করা। 

লেখক : কলাম লেখক ও সহকারি কর্মকর্তা, ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেস বিভাগ, সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়। 
আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
নান্দাইল পৌর সদরে এক রাতে তিন বাসায় চুরি
শিক্ষাবিদ নূরুল ইসলাম ভাওয়ালরত্নের ইন্তেকাল
নতুন বছরে জঙ্গি মোকাবিলায় প্রস্তুত র‌্যাব: ডিজি
বিএনপি নেতা খন্দকার মাহবুব হোসেন মারা গেছেন
২০২৩ হোক অগ্রযাত্রার আরেকটি বছর: সজীব ওয়াজেদ জয়
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
কাজী নজরুল ইসলাম ও বাংলা গান
এভাবে চলে যেতে নেই
পরীমনির জীবনটা আমার জীবনের মতো: তসলিমা
কেউ আক্রমণ করলে ছাড় দেবো না: কাদের
২০২৩ হোক অগ্রযাত্রার আরেকটি বছর: সজীব ওয়াজেদ জয়
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft