মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারি ২০২৫
কপ-২৯; ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলোকে ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং উষ্ণায়ন রোধ
অলোক আচার্য
প্রকাশ: শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪, ৪:৫৮ PM
আজারবাইজানের বাকুতে শুরু হয়েছে ২৯তম বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন। আজারবাইজানে এবারের জলবায়ু সম্মেলন বহুবিধ কারণে গুরুত্বপূর্ণ। মূলত এবারের সম্মেলনে আলোচ্য সূচির শীর্ষে রয়েছে অর্থায়ন। জলবায়ু সম্মেলনে ঠিক আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের জলবায়ু তহবিলে অর্থায়নে কী সিদ্ধান্ত আসতে পারে তা নিয়ে রয়েছে সংশয় এবং আগ্রহ। কারণ অতীতের অভিজ্ঞতা ভালো নয়। কনফারেন্স অব দ্য পার্টিসের সংক্ষিপ্ত রূপ কপ। এটি বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত বিপর্যয় মোকাবিলায় জাতিসংঘের একটি উদ্যোগ। ১৯৯৫ সালে প্রথম কপ সম্মেলন হয়। ১৯৯৯ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিওতে অনুষ্ঠিত ধরিত্রী সম্মেলনে ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ ইস্যুটি প্রথমবারের মতো সামনে আসে।  জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর প্রভাব মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেওয়ার বসেছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনের ২৯তম আসর। প্রতি বছর বসলেও খুব সিদ্ধান্ত গ্রহণ ছাড়া খুব বেশি বাস্তবায়ন হয়নি আজ অবধি। কনফারেন্স অব দ্য পার্টিসের সংক্ষিপ্ত রূপ কপ। এটি বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত বিপর্যয় মোকাবিলায় জাতিসংঘের একটি উদ্যোগ। ১৯৯৫ সালে প্রথম কপ সম্মেলন হয়। ১৯৯৯ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিওতে অনুষ্ঠিত ধরিত্রী সম্মেলনে ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ ইস্যুটি প্রথমবারের মতো সামনে আসে।  জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর প্রভাব মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে বসেছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনের ২৯তম আসর।  সোমবার, ১১ নভেম্বর বাকুর অলিম্পিক স্টেডিয়ামে দুই সপ্তাহব্যাপী এই জলবায়ু সম্মেলন শুরু হয়। আজ থেকে দুইশ বছর আগে ব্রিটেনে শুরু হয়েছিল শিল্প বিপ্লব। এই শিল্প বিপ্লবের মূলে ছিল কয়লা। 

বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে কয়লা। গত বছর জলবায়ু সম্মেলনে দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার বন্ধে একটি খসড়া চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। সামনে আরেকটি জলবায়ু সম্মেলন। এর আগেই একটি চমৎকার উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটেন। ব্রিটেন থেকে যে শিল্প বিপ্লবের শুরু হয়, সেখান থেকেই নতুন পথের যাত্রা শুরু হয়েছে। ২০০ বছর আগে যে দেশে শিল্প বিপ্লব হয়েছিল, এর মধ্য দিয়ে সেখানে কয়লা যুগের অবসান ঘটতে চলেছে। কয়লার বদলে দেশটি প্রাকৃতিক গ্যাস, পারমাণবিক শক্তি এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎসের ওপর নির্ভরতা বাড়াচ্ছে। ধনী দেশগুলোর বৈশ্বিক ক্লাবের মধ্যে ব্রিটেনই প্রথম কয়লা থেকে সরে আসছে। ১৮৮২ সালে ইংল্যান্ডে বিশ্বের প্রথম কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মিত হয়। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের গতি মন্থর করার চেষ্টায় শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে প্রথম একটি মাইলফলকে পৌঁছাচ্ছে যুক্তরাজ্য। অন্য জি-সেভেন দেশগুলোর মধ্যে ইতালি ২০২৫ সালের মধ্যে, কানাডা ২০৩০ সালের মধ্যে এবং জার্মানি ২০৩৮ সালের মধ্যে কয়লা থেকে সরে আসার পরিকল্পনা নিয়েছে।  

কয়েক বছর ধরই নতুন অর্থায়নের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছিল জাতিসংঘ। উন্নয়নশীল দেশগুলো এই লক্ষ্য চূড়ান্তের অপেক্ষায় আছে। চরম আবহাওয়ার কারণে ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে বলে উঠে এসেছে। বিশেষত আকস্মিক বন্যা এবং অব্যাহত খরাসহ বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত দুই বছরে ৪৫১ বিলিয়ন (৪৫ হাজার ১০০ কোটি) ডলার ক্ষতি হয়েছে। ১০ বছরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষে, যেখানে ৯৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। এরপর চীন ও ভারত অবস্থান করছে, যেখানে যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮০০ কোটি ও ১১ হাজার ২০০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। এ কারণেই এবারের সম্মেলনে অর্থায়নকে শীর্ষ এজেন্ডা হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, এবারের কপ হচ্ছে অর্থায়নের কপ। ফলে সবার দৃষ্টি কপ-২৯-এর দিকে। এই এজেন্ডা নিয়েই এবছর জলবায়ু সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী চলমান জলবায়ু সংকট মোকাবিলার জন্য আন্তর্জাতিক উৎস থেকে উন্নত দেশগুলোর প্রতি বছর ৫০০ বিলিয়ন থেকে এক ট্রিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। এদিকে বিজ্ঞানীরা ২০২৪ সালকে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ বছর বলেছেন। এটি এমন এক সময় যখন এই উষ্ণায়নের মাত্রা কমাতেই বিশ্ব নেতারা একত্রিত হচ্ছেন।  স্টেট অব দ্য ক্লাইমেট রিপোর্টে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা এক ভয়ংকর চিত্র হাজির করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, তাপমাত্রা রেকর্ড শুরু হওয়ার পর ২০১৫-২০২৪ সবচেয়ে উষ্ণ দশক। বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা একটানা ১৬ মাস ধরে (জুন ২০২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৪) সম্ভবত আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে এবং প্রায়শই ব্যবধান বাড়ছে। ২০১৫ সালের কপ-২১ জলবায়ু সম্মেলনে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশ সম্মত হয় প্যারিস চুক্তিতে। যার লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক উষ্ণতাকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে সীমাবদ্ধ করা এবং দেড় ডিগ্রিতে আটকে রাখা। ওয়ার্ল্ড মেটারোলজিক্যাল অরগানাইজেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আপাতত দেড় ডিগ্রি থ্রেশহোল্ড পেরিয়ে যাওয়া সম্ভব মনে হচ্ছে না। যাকে প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থতা বলা যায়। দীর্ঘমেয়াদি বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রায় এক দশমিক তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস হবে বলে অনুমান করা যাচ্ছে না।

আমাদের মূল লক্ষ্য তাপমাত্রা কমানো। কিন্তু সেই তাপমাত্রা আদৌ কমছে না। বরং গবেষণা আরো ভয়ঙ্কর তথ্য দিচ্ছে। গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে না পারলে শতাব্দী শেষে বৈশ্বিক তাপমাত্রা তিন দশমিক এক ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। সংস্থাটির পরিবেশ কর্মসূচির একটি বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ এক দশমিক তিন শতাংশ বেড়েছে। এই বৃদ্ধি রোধে উন্নত দেশগুলোকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। বৈশ্বিক গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণের ৭৭ শতাংশের জন্য উন্নত দেশগুলোর জোট জি-২০ কে দায়ী করেছেন প্রতিবেদনটির প্রধান বৈজ্ঞানিক সম্পাদক অ্যান ওলহফ। তিনি বলেন, আমরা যদি ২০৩০ সালের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে অগ্রগতির দিকে তাকাই, বিশেষ করে জি-২০ সদস্য দেশগুলো, তারা ২০৩০ সালের জন্য বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে খুব বেশি অগ্রগতি করতে পারেনি। জাতিসংঘ বলেছে, গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ রোধে বর্তমানে যেসব নীতি বা বিধি রয়েছে, সেগুলোর আওতায় বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি এক দশমিক পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা সম্ভব নয়। যদি তা সম্ভব হয়ও, তবু ২১০০ সালে বৈশ্বিক তাপমাত্রা দুই দশমিক ছয় থেকে দুই দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়তে থাকলেও এখনো বিশ্বের জ্বালানির প্রায় ৮০ শতাংশই আসে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে।  

১৯৯২ সালে জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনে (ইউএনএফসিসিসি) স্বাক্ষর করে। তারপর থেকে, জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলন (কপ)। প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয় যেখানে আলোচনা করা হয় যে ঠিক কীভাবে এটি কমিয়ে আনার উপায় অর্জন করা উচিত এবং কী অগ্রগতি হয়েছে তা পর্যবেক্ষণ করা। বাংলাদেশ ও অন্যান্য জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে মিশরে অনুষ্ঠিত হওয়া ‘কপ-২৭’ এর সাফল্যগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি ‘ক্ষতি ও লোকসান’ তহবিল সৃষ্টি করা। আর কপ-২৮ এ বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ুভিত্তিক প্রকল্পগুলোয় অর্থের প্রবাহ বৃদ্ধি করতে এই সম্মেলনে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি নতুন বেসরকারি বিনিয়োগ তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। প্রকল্পটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আলতেরা’। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো এই তহবিলে অর্থায়ন করবে। পরিবেশ দূষণ মোকাবেলায় আরও কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো জলবায়ু দূষণ মোকাবেলায় পারমাণবিক শক্তির তিনগুণ বৃদ্ধি চেয়ে একটি ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছে ২০টিরও বেশি দেশ। ২০২০ সাল থেকে ২০৫০ সালের মধ্যে পরিবেশে কার্বন ডাই অক্সাইডের নির্গমনের পরিমাণ শূন্যে নামিয়ে আনার প্রচেষ্টা করাতে চায় তারা। যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে ইউরোপের দেশ রয়েছে এই তালিকায়। কার্বন ডাই অক্সাইডের বৃদ্ধির ফলে পরিবেশের অবস্থা আগের চেয়ে আরো বেশি খারাপ হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন কোনো একক ইস্যু নয় যে তা এককভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব হবে। তবে এর ফলে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে অপেক্ষাকৃত দরিদ্র দেশগুলোই বেশি। এর ক্ষতির স্বীকার হচ্ছে বাংলাদেশও। এডিবি’র তথ্যে জানা যায়, বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাবের বার্ষিক গড় ক্ষতি প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার। জলাবয়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক ৪০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে। জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (২০২৩-২০৫০) বাস্তবায়ন ও জলবায়ুকেন্দ্রিক অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন অর্জনে এই ঋণ অবদান রাখবে বলে মনে করে সংস্থাটি। বিশ্বের যেসব দেশের কারণে কার্বন নিঃসরণের মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের সেখান থেকে বেরিয়ে টেকসই পরিবেশ গড়ায় মনোযোগী হতে হবে। শিল্পের যাতাকলে পৃথিবীর অবস্থা আজ অত্যন্ত দুর্বিষহ। যদি তারা এবারো ব্যর্থতার পরিচয় দেন বা অসহযোগিতামূলক মনোভাব প্রদর্শন করেন তাহলে পৃথিবীর অস্তিত্ত্ব মূলত আরো বেশি সংকটাপন্ন অবস্থায় চলে যাবে। যেখান থেকে ফিরে আসা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হবে। এক কথায় বলা যায়, ব্যর্থ হলে পৃথিবী নামক এই গ্রহ ধ্বংসের পথে আরো এগোবে। তখন হয়তো বিলুপ্তি খাতায় মানুষের নামও ওঠে যাবে। সুতরাং ব্যর্থতা নয়, চাই ঐক্যমতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। কপ-২৯ জলবায়ু পরিবর্তনের ধারা রোধে বিশ্ব নেতারা আরো ঐক্যমতে পৌঁছাবেন বলে আশা করা যায়। সেই সঙ্গে দরিদ্র রাষ্টগুলোকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি এবার চূড়ান্ত ফয়সালা করতে হবে।  

লেখক : প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট। 

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
এ বছরের মাঝামাঝিতেই জাতীয় নির্বাচনের দাবি তুলবে বিএনপি
চুক্তি মেনেই সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন করা হচ্ছে: ভারত
ঋণগ্রহীতার প্রতিষ্ঠানের সামনে ব্যাংকের মানববন্ধন ও মাইকিং, সামাজিকভাবে হেনস্তা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল জাপান, সুনামির সতর্কতা
এইচএমপিভি : বিমানবন্দর ও এয়ারলাইন্সগুলোকে বিশেষ নির্দেশনা
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রে তিন নেতার আমন্ত্রণ নিয়ে বিভ্রান্তি, দুঃখ প্রকাশ বিএনপির
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
টিউলিপের পর যুক্তরাজ্যে এবার আলোচনায় সালমানপুত্র শায়ান
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে
রাজনৈতিক চাপে নিয়োগ বাতিল হচ্ছে ৪৫০০ কর্মচারীর
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft