শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪
ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীরা এগিয়ে
পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে
শীর্ষে বরিশাল, তলানিতে যশোর বোর্ড
নূরুজ্জামান মামুন
প্রকাশ: রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩, ১২:৩০ PM আপডেট: ২৭.১১.২০২৩ ৫:০৮ PM
এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯২ হাজার ৫৯৫ জন। গত বছরের চেয়ে পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। করোনার পর এবছর সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বরে পরীক্ষা নেওয়া হয়। ফলে তুলনামূলক কঠিন বিষয় ইংরেজিতে পরীক্ষার্থীরা খারাপ করে। ইংরেজি বিষয় বিপুলসংখ্যক পরীক্ষার্থী ফেল করায় মানবিক বিভাগে পাসের হার অনেক কমেছে। যার প্রভাবে গড় পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে। এছাড়া যশোর বোর্ডের ফল খারাপ হওয়ায় সার্বিক পাসের হারে প্রভাব ফেলেছে। এ বছর পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা করনোর কারণে অনলাইনে ক্লাস নেওয়ায় দুর্বল ভিত্তি ফল খারাপের অন্যতম কারণ। আজ রবিবার প্রকাশিত ফলাফল পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে। তবে শিক্ষামন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টরা বলেছেন ভিন্ন কথা। তাদের মতে, করোনার আগের স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ভালো ফলাফল করেছে শিক্ষার্থীরা। এদিকে এবারো ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীরা সকল সূচকে শীর্ষে রয়েছে। 

পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমার কারণ ব্যাখ্যা করে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, গতবার পরীক্ষা সহজ ছিল। কম বিষয়, কম সময় ও কম নম্বরের প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। এবার পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এজন্য পরীক্ষাটাও তুলনামূলক কঠিন হয়েছে। এতে পাসের হার ও জিপিএ-৫ কিছুটা কমেছে। তিনি আরো বলেন, গত বছরের সঙ্গে এবারের ফলাফলের তুলনা করলে সেটা সঠিক হবে না। করোনাভাইরাস পরিস্থিতির আগের যে পরীক্ষাগুলো হয়েছিল, সেখানে কেমন রেজাল্ট হয়েছিল সেটা দেখতে হবে। সেটার সঙ্গে মেলালে বোঝা যাবে। 

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আজ সকালে সব শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কেষ হাসিনার হাতে তার কার্যালয়ে ২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাউস চেপে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশ করেন। বেলা ১১টা থেকে শিক্ষার্থী ফলফল জানতে পারেন। কাক্সিক্ষত ফল অর্জনের পর নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আনন্দে মেতে উঠেন শিক্ষার্থীরা। বেলা আড়াইটায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের বিস্তরিত তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

করোনা মহামারির পর এ বছর পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুধু তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পরীক্ষা ৭৫ নম্বরে নেওয়া হয়েছে। এবছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১৩ লাখ ৫৭ হাজার ৯১৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২ জন পাস করেছে। গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৪। নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৯০ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৮ হাজার ৫২১ জন, যা উত্তীর্ণের মোট সংখ্যার আট দশমিক ৬৭ শতাংশ। এর আগে ২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষা করোনা মহামারি আর বন্যার কারণে দেরিতে নেওয়া হয়েছিল। গত বছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হয়। এতে পাসের হার ছিল ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ, জিপিএ-৫ পায় এক লাখ ৭৬ হাজার ২৮২ জন। এই হিসাবে ২০২৩ সালের পরীক্ষায় পাসের হার কমেছে সাত দশমিক ৩১ শতাংশ আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী কমেছে ৮৩ হাজার ৬৮৭ জন। ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষাও করোনার কারণে বিলম্বিত হয়েছিল। কম বিষয়ে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হয়। সে বছর পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ; এক লাখ এক লাখ ৮৯ হাজার ১৬৯ জন পায় জিপিএ-৫। আর ২০২০ সালে মহামারির কারণে পরীক্ষা নেওয়া হয়নি। জেএসসি ও এসএসসির ফলের ভিত্তিতে মূল্যায়নে সবাই পাস করে, জিপিএ-৫ পায় এক লাখ ৬১ হাজার ৮০৭ জন। মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে উচ্চমাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় সার্বিকভাবে পাস করে ৭৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে মোট ৪৭ হাজার ২৮৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়।

জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকার আজকালের খবরকে বলেন, ২০২১ ও ২০২২ সালে বিশেষ ব্যবস্থায় ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এবারের পরীক্ষায় স্বাভাবিক পক্রিয়া ও পূর্ণ সিলেবাসে হওয়ায় স্বাভাবিক ফলাফল হয়েছে। গত দুই বছরের ফলাফলের চিত্র মূলত সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের। এছাড়াও নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড ইংরেজি পরীক্ষায় ফল খারাপ হয়েছে। সব বোর্ডে ইংরেজিতে গড় পাসের হার ৮০ শতাংশের বেশি। যে কারণে ফল খারাপ হয়েছে।

আজ প্রকাশিত বোর্ডভিত্তিক ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা যায়, পাসের হারে সবার ওপরে বরিশাল বোর্ড। এ বোর্ডে পাসের হার ৮০ দশমিক ৬৫ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে তিন হাজার ৯৯৩ জন। তবে এ বোর্ডে জিপিএ-৫ গত বছরের চেয়ে কমেছে। গত বছর বরিশাল বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছিল সাত হাজার ৩৮৬ জন। 

বরিশাল বোর্ডে জিপিএ-৫ কমে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে বরিশাল বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুন কুমার গাইন আজকালের খবরকে বলেন, এ বছর ১০০ নম্বরের তিন ঘণ্টার পরীক্ষা হয়েছে। করোনাকালীন ফলাফলের সঙ্গে এ বছরের ফলাফলের তুলনা করা ঠিক হবে না। করোনাকালীন সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ও বিষয় ম্যাপিং করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। করোনার আগে ২০১৯ সালে বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৯৩ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছিল এক হাজার ২০১ জন। এ হিসেবে এ বছরের ফলাফল অনেক ভালো। 

পাসের হারে সবচেয়ে পিছিয়ে যশোর বোর্ড। এ বোর্ডে পাস করেছেন ৬৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী ও জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ১২২ জন। ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১ হাজার ৭৫২ জন। রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৭৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ২৫৮ জন। কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে পাঁচ হাজার ৬৫৫ জন। চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার ৭৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ছয় হাজার ৩৩৯ জন। সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৭৩ দশমিক শূন্য সাত শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে এক হাজার ৬৯৯ জন। ময়মনসিংহ বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ৪৪ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে তিন হাজার ২৪৪ জন। দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৭০ দশমিক ৪৪ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ছয় হাজার ৪৫৯ জন। 

যশোর বোর্ডের ফল খারাপের কারণ জানতে চাইলে বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবিব বলেন, এবার তার বোর্ডের ইংরেজি ও বিজ্ঞান বিষয়ের প্রশ্নপত্র কিছুটা কঠিন হয়েছিল। এই দুই বিষয়ে শিক্ষার্থী অস্বাভাবিক খারাপ ফল করার কারণে গড় পাশের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে।

এ বছর মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০ দশমিক ৭৫ শতাংশ, জিপিএ-৫ পেয়েছে সাত হাজার ৯৭ জন। এবোর্ডে গত বছরের চেয়ে পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৯১ দশমিক ২৫ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ছয় হাজার ৯৭৭ জন। এ বছর বিদেশের আটটি কেন্দ্রে ৩২১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩০৩ জন পাস করেছেন। 

মাদ্রাসা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মোহাম্মদ মাহবুব হাসান আজকালের খবরকে বলেন, আইসিটিতে গত বছরের ছেয়ে তিন শতাংশ ও ইরেজিতে দেড় শতাংশের  বেশি শিক্ষার্থী ফেল করেছে। যে কারণে পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এবার এইচএসসি পরীক্ষায় যারা অংশ নেয় ২০২১ সালে এসএসসি পাস করে। করোনার সময় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এসএসসি পরীক্ষা হওয়ায় পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। কিন্তু ব্যাচটি একাদশ শ্রেণিতে স্বাভাবিকভাবে ক্লাস করতে পারেনি। গত বছর দ্বাদশ শ্রেণিতে ক্লাস করার সুযোগ পেলেও দুই বছরের সিলেবাস শেষ করতে পারেনি। যার প্রভাব পরে এইচএসসির ফলাফলে।

জানতে চাইলে রাজধানীর নটরডেম কলেজের অধ্যক্ষ ফাদার হেমন্ত পিউস রোজারিও বলেন, এবার যারা পাস করেছে করোনার সময়ে তারা নবম-দশম শ্রেণিতে পড়তো। মহামারির সময়ে অনলাইনে ক্লাসের কারণে অনেকেরই ভিত্তি একটু দুর্বল ছিল। তবে তার কলেজের শিক্ষার্থীদের বিশেষভাবে নজর দেওয়ায় ভালো ফলাফল হয়েছে বওে তিনি জানান তিনি। 

নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডের গ্রুপভিত্তিক ফল অনুযায়ী সবচেয়ে কম পাসের হর মানবিক বিভাগে। এর অন্যতম কারণ ইংরেজিতে খারাপ ফলাফল। যার প্রভাব পড়েছে গড় পাসরে হারে। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৭০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৮৭ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পাসের হার ৭৭ শতাংশ। 

বিষয়ভিত্তিক ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সকল বোর্ডে বাংলা, পদার্থ, রসায়ন, তথ্য ও প্রযুক্তি, পৌরনীতি এবং হিসাব বিজ্ঞান-এ গড় পাসের হার ৯০ শতাংশের বেশি। ইংরেজি বিষয়ে সকল বোর্ডে গড় পাস করেছে মাত্র ৮২ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এটাও ফলা খারাপের অন্যতম কারণ। এছাড়া দিনাজপুর বোর্ডে হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ে খারাপ ফল করেছে। এই বিষয়ে পাসের হার ৬৫ শতাংশ ৭৮ শতাংশ।

ছাত্রদের মধ্যে পাসের হার ৭৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ আর ছাত্রীদের পাসের হার ৮০ দশমিক ৫৭ ভাগ। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৩ হাজার ২৩০ জন ছাত্র এবং ৪৯ হাজার ৩৬৫ জন ছাত্রী। উভয় ক্ষেত্রে ছাত্রীরা এগিয়ে।

২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৯৫৩ প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। গতবার এ সংখ্যা ছিলো এক হাজার ৩৩০ জন। এবার ৪২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গত বছর শূন্যপাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিলো ৫০টি। 

আজ থেকে পুনঃনিরীক্ষার আবেদন: আজ সোমবার থেকে ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করা যাবে। শুধুমাত্র টেলিটকের প্রিপেইড মোবাইল থেকেই ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করা যাবে। প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে জঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর লিখতে হবে (ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে উযধ বরিশাল বোর্ডের ক্ষেত্রে ইধৎ)। এরপর স্পেস দিয়ে রোল লিখে আবার স্পেস দিয়ে বিষয় কোড লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস করতে হবে। (উদাহারণ: জঝঈ উঐঅ ১২৩৪৫৬ ১৭৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।) একাধিক বিষয়ের উত্তর পত্র পুনঃনিরীক্ষণে কমা দিয়ে সাবজেক্ট কোড এসএমএস করতে হবে। যেমন, ১৭৪, ১৭৫, ১৭৬ ইত্যাদি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানিয়েছে, মেসেজ সেন্ড হলে টেলিটক থেকে পিন নম্বরসহ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি এসএমএস আসবে। পিন নম্বরটি সংগ্রহ করতে হবে। এরপর এতে সম্মত হলে আবারও মেসেজ অপশনে RSC লিখে স্পেস দিয়ে YES লিখে স্পেস দিয়ে ‘পিন নম্বর’ লিখে স্পেস দিয়ে নিজস্ব মোবাইল নম্বর (যে কোনো অপারেটর) লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। (উদাহারণ: RSC<>YES<>PIN-NUMBER<>MobileNumber লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। প্রতি পত্রের ফল পুনর্নিরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা। সে হিসেবে এইচএসসির প্রতিটি বিষয়ের পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনের জন্য ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। দ্বিপত্র বিশিষ্ট বিষয়ের ক্ষেত্রে খাতা চ্যালেঞ্জে উভয় পত্রের আবেদন করতে হবে। ফল পুনর্নিরীক্ষণে কোনো ম্যানুয়াল আবেদন গ্রহণ করা হবে না বলেও জানানো হয়েছে।  

আজকালের খবর/ওআর








সর্বশেষ সংবাদ
মার্কিন শ্রমনীতি পোশাক রপ্তানিতে নেতিবাচক অবস্থা তৈরি করতে পারে: পররাষ্ট্র সচিব
স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান ভূঁইয়ার কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা-হয়রানি
একদিনে দশটি পথসভা, উঠান বৈঠক ও একটি জনসভা করেন সাজ্জাদুল হাসান এমপি
নতুন বছরে সুদহার বাড়ছে
শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখেই আজকের উন্নত বাংলাদেশ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
রাজপথের আন্দোলনে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে: মুরাদ
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অনন্য ভূমিকায় ইসলামী ব্যাংক
ইতিহাসের মহানায়ক: একটি অনন্য প্রকাশনা
নতুন বই বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
এক দিনে সারাদেশে ২১ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft