সোমবার ৫ জুন ২০২৩
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠির পাত্তা দিচ্ছে না এনবিআর
চিনি ও তেলের বাজার আরো অস্থির হওয়ার শঙ্কা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩, ৮:২৭ PM
আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির দাম বাড়ার প্রভাব পড়েছে বাজারে। দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত চিনি আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি প্রত্যাহার ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ২৫ শতাংশ বহাল রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চিঠি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর)। গত সপ্তাহে এ চিঠি দেওয়া হলেও এ ব্যাপারে বুধবার পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি এনবিআর। চিনি আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের সুবিধার মেয়াদ না বাড়ালে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে। আশঙ্কা করা হচ্ছে প্রতি কেজি চিনির দাম সাত থেকে ১০ টাকা আরো বাড়বে ।

অপরদিকে, ভোজ্য তেল আমাদানিতে পাঁচ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট অব্যাহতি) প্রত্যাহারের মেয়াদ শেষ হওয়ায় এক লাফে লিটার প্রতি সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ১২ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম আগের চেয়ে কিছুটা কমলেও ডলারের দাম বাড়ার কারণে সয়াবিন ও পাম তেলের বাজারে স্বস্তি ফেরেনি। ভোজ্য তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পাঁচ শতাংশ ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব করলেও এনবিআর তা আমলে নেয়নি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এসব প্রস্তাব দ্রুত কার্যকর না করলে আসন্ন ঈদুল আজহার আগেই চিনি ও ভোজ্য তেলের বাজার আরো অস্থির হওয়ার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।

গত ১৭ মে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম নিয়ন্ত্রক শামীম আকতার স্বাক্ষরিত এনবিআরকে চিঠি দিয়ে পরিশোধিত ও অপরিশোধিত চিনি আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি প্রত্যাহার ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করার মেয়াদ আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানোর সুপারিশ করে। ওই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে পরিশোধিত ও অপরিশোধিত চিনির মূল্যে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিবেচনা করে স্থানীয় বাজারে চিনির মূল্যে স্থিতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের গত ২৩ ফেব্রুয়ারি জারি এসআরওতে কাস্টমসের মাধ্যমে চিনির ওপর আরোপিত কাস্টমস ডিউটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির মূল্য বৃদ্ধির কারণে দেশের বাজারে চিনির সরবরাহ ও মূল্য অস্থিতিশীল হয়ে পড়েছে। তাই চিনির সরবরাহ স্থিতিশীল রাখার স্বার্থে শুল্ক অব্যাহতির সুবিধার এ মেয়াদ আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বৃদ্ধি প্রয়োজন। 

পবিত্র ঈদুল ফিতরের পর বাজারে খোলা চিনির দাম বেড়ে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। ঈদের আগে বাজারে প্রতি কেজি খোলা চিনির দাম ছিল সর্বোচ্চ ১২৫ টাকা। খোলা চিনি কিছুটা পাওয়া গেলেও প্যাকেটজাত চিনি মিলছে না বাজারে। 

খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ সংকটে বাজারে চিনির দামে এই অস্থিরতা চলছে। তবে মিল মালিকরা বলছেন, দেশে চিনির কোনো সংকট নেই। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেশি। এ অবস্থায় গত ২ মে চিনিকলের মালিকরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে এক চিঠির মাধ্যমে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। 

বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন চিঠিতে বলেছে, আন্তর্জাতিক বাজারে বর্তমানে প্রতি টন অপরিশোধিত চিনির দাম ৬৭৫ মার্কিন ডলার। অথচ এক মাস আগেও তা ছিল ৫২০ ডলার। এই বাস্তবতায় চিনি আমদানির ঋণপত্র খুলতে ‘ভীতির সম্মুখীন’ হচ্ছেন অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। কারণ, বর্তমান দামে চিনি আমদানি করলে তাতে প্রতি কেজিতে সব মিলিয়ে খরচ পড়বে ১৩১ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে যাওয়ায় চিনি আমদানি নিয়ে তারা সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন প্রতি কেজি খোলা চিনি ১২০ টাকা এবং প্যাকেট ১২৫ টাকা নির্ধারণ করার প্রস্তাব করে। গত ৯ মে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনকে জানিয়ে দেয়। তবে মিল মালিকরা প্রতি কেজি খোলা চিনি ১২৫ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ১৩৫ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করেছিলেন।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) হিসাবে, বছরে দেশে চিনির চাহিদা ২০ লাখ টন। অর্থাৎ প্রতিদিন পাঁচ হাজার ৪৭৯ টন চিনির চাহিদা রয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে গত বছরের শুরুর দিক থেকে বিশ্ববাজারে চিনির দাম বাড়তে থাকে। গত বছরের মে মাসের শুরুতে দেশের বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয় ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। এরপরই বাড়তে থাকে দাম। চলতি বছর এপ্রিলে দাম বেড়ে হয় ১১০ থেকে ১১৫ টাকা। এপ্রিলের শেষে আরো বেড়ে দাঁড়ায় ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায়। বর্তমানে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।

দেশের বাজারে দাম কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে চিনি আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্কও কমায় সরকার। এই শুল্কছাড় আগামী ৩০ মে পর্যন্ত বহাল থাকবে। খসড়া হিসাব অনুযায়ী, এ সুবিধায় অপরিশোধিত প্রতি কেজি চিনির ওপর থেকে শুল্ক সাত টাকা এবং পরিশোধিত চিনির ওপর থেকে ১০ টাকা প্রত্যাহার করা হয়েছে। শুল্ক সুবিধার মেয়াদ না বাড়ালে প্রতি কেজি চিনির দাম সাত থেকে ১০ টাকা বেড়ে যাবে। 

এদিকে গত ১১ এপ্রিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম নিয়ন্ত্রক শামীম আকতার স্বাক্ষরিত এনবিআরকে চিঠি দিয়ে ভোজ্য তেল আমদানিতে পাঁচ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহারের মেয়াদ ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর অনুরোধ জানানো হয়। ওই চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন, পরিশোধিত, অপরিশোধিত পাম তেলের মূল্যে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিবেচনা করে স্থানীয় বাজারে ভোজ্য তেলের মূল্যে স্থিতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে গত বছরের ১৬ মার্চ অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ এক নির্দেশনায় অপরিশোধিত সয়াবিন, পরিশোধিত, অপরিশোধিত পাম তেল আমদানি পর্যায়ে আরোপনীয় মূল্য সংযোজন কর ১৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে পাঁচ শতাংশ হারে নির্ধারণ করা হয়। গত ৩ জানুয়ারি আরেক নির্দেশনায় মূল্য সংযোজন কর কমানোর মেয়াদ ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়। আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন, পরিশোধিত ও অপরিশোধিত পাম তেলের মূল্য কিছুটা হ্রাস পেলেও ডলারের মূল্য বৃদ্ধির (আগে এক ডলার সমান ৮৬ টাকার স্থলে এক ডলার সমান ১০৬ টাকা) কারণে অভ্যন্তরীণ বাজারে পণ্যের মূল্য আনুপাতিক হারে হ্রাস করা সম্ভব হচ্ছে না। তা ছাড়া ঈদুল ফিতর-পরবর্তী সময় এবং ঈদুল আজহার সময়ে ভোজ্যতেলের মূল্য ও সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ ৩০ জুন পর্যন্ত পুনরায় বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এমতাবস্থায়, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের গত বছরের ৪ অক্টোবর জারি করা এসআরও মূসক ও গত বছরের ১৬ মার্চ জারি করার এসআরও মেয়াদ আগামী ১ মে হতে ৩০ জুন পর্যন্ত বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়।     

অস্থির তেলের বাজারে স্বস্তি ফেরাতে পরিশোধিত ও অপরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেলের উৎপাদন এবং ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতি দেয় সরকার। এতদিন তেলের উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং ব্যবসায়ী পর্যায়ে পাঁচ শতাংশ ভ্যাট দিতে হতো।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন, পরিশোধিত-অপরিশোধিত পাম তেলের মূল্য কিছুটা হৃাস পেলেও ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে অভ্যন্তরীণ বাজারে পণ্যের মূল্য আনুপাতিক হারে হ্রাস করা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারি হিসাবেই আগে এক ডলার সমান ৮৬ টাকার স্থলে বর্তমানে এক ডলার সমান ১০৭ টাকা বা তার বেশি। এ করণে আসন্ন ঈদুল আজহায় ভোজ্যতেলের মূল্য ও সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ আগামী বছরের ৩০ জুন পুনরায় বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে।

সূত্রমতে, বর্তমানে বছরে ২০ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদা আছে। এর মধ্যে দুই লাখ টন স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা হয়। বাকি ১৮ লাখ টন আমদানি করা হয়। আমদানি হয় প্রধানত সয়াবিন ও পাম তেল। এই দুই ধরনের তেল পরিশোধিত ও অপরিশোধিত অবস্থায় ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া থেকে আসে। বছরে প্রায় ১১ লাখ টন অপরিশোধিত পাম তেল আমদানি হয়। আর অপরিশোধিত সয়াবিন তেল আমদানি হয় পাঁচ লাখ টন। এ ছাড়া ২৪ লাখ টন সয়াবিন বীজ আমদানি হয়। এসব বীজ থেকে চার লাখ টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়। সিটি গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ, এস আলম গ্রুপ, বসুন্ধরা গ্রুপ, টি কে গ্রুপ, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল কোম্পানিসহ দেশের পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলো অপরিশোধিত তেল পরিশোধন করে দেশের বাজারে সরবরাহ করে। এই পরিশোধন ব্যবস্থাকে স্থানীয় উৎপাদন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 

সম্প্রতি ভোজ্যতেলের দাম কয়েক দফা বাড়ে। মূল্য সংযোজন কর প্রত্যাহারের মেয়াদ গত ৩০ এপ্রিল শেষ হওয়ার পর আরেক দফা তেলের দাম বেড়েছে। গত ৩ মে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এখন থেকে এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১৯৯ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এর আগে এ দাম ছিল ১৮৭ টাকা। এ ছাড়া পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বেড়ে হয়েছে ৯৬০ টাকা। আগে এর দাম ছিল ৯০৬ টাকা। অর্থাৎ দাম বেড়েছে ৫৪ টাকা। অন্যদিকে খোলা সয়াবিনের দাম লিটারে নয় টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১৭৬ টাকা। এতদিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৬৭ টাকায়; আর প্রতি লিটার খোলা পাম তেল বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ১৭ নভেম্বর দেশের বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো হয়েছিলো।

ভোজ্যতেল আমদানিতে সাধারণত ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়ে যায়। তাই দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম সহনীয় রাখতে গত বছরের মার্চে ভ্যাটের পরিমাণ পাঁচ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। প্রথমবার তিন মাসের জন্য এ সুবিধা দেওয়া হলেও পরে তা একাধিকবার বাড়ানো হয়। সর্বশেষ রমজান মাসে ভোজ্যতেলের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এ সুবিধার মেয়াদ ঈদের সময় পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিল ভোজ্যতেল উৎপাদক সমিতি। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত হ্রাসকৃত ভ্যাট-সুবিধার মেয়াদ বজায় রাখা হয়। এ মেয়াদ শেষ হওয়ায় ওই দিনই বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষের কাছে সয়াবিন তেল ও পাম তেলের দাম সমন্বয়, অর্থাৎ বৃদ্ধির আবেদন করে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। এর চার দিনের মাথায় সয়াবিন ও পাম তেলের দাম আরেক দফায় বৃদ্ধির ঘোষণা দেয় সংগঠনটি।

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
আজ ঢাকায় আসছেন ভারতের সেনাপ্রধান মনোজ পান্ডে
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
জামায়াতের বিক্ষোভ ঘিরে ঢাকার প্রবেশমুখে পুলিশের চেকপোস্ট
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪৪
আফছারুল আমীনের আসন শূন্য ঘোষণা
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
জার্মানিতে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
ছয় কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা নেই, তবু যাচাই করছে মন্ত্রণালয়
জিএম কাদেরের সঙ্গে পিটার হাসের বৈঠক
দৃষ্টিনন্দন ছাদ বাগানের জন্য হামিদা পারভীন পাচ্ছেন জাতীয় পরিবেশ পদক
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘাতের পরিণাম জানালেন চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft